Bangla Grammar 11500 MCQ 1-6 - ZerO to Infinity

Header Ads

Bangla Grammar 11500 MCQ 1-6

এই ইবুকগুলো তৈরি করতে আমাদের অনেক সময়, শ্রম দিতে হয়েছে। কেউ অনুমতি ব্যতীত অন্য কোনো সাইটে প্রকাশ করবেন না।

 



গুগোল ড্রাইভ ডাউনলোড লিংক নিচে শেয়ার করা আছে।

📢 বিজ্ঞাপন প্রচারের জন্য সুযোগ!

আপনার কোচিং সেন্টার, শিক্ষামূলক প্রতিষ্ঠান, পণ্য বা সেবাকে হাজারো পাঠকের কাছে পৌঁছে দিতে চান?

আমাদের ডিজিটাল ইবুক ও ওয়েবসাইটে প্রতিদিন শত শত শিক্ষার্থী ও চাকরি প্রত্যাশীরা প্রবেশ করেন। তাই আপনি যদি আপনার ব্যবসা বা প্রতিষ্ঠানের ব্র্যান্ড ভ্যালু বৃদ্ধি, রিচ বাড়ানো বা সুনির্দিষ্ট টার্গেট অডিয়েন্সে পৌঁছাতে চান, তাহলে আমাদের প্ল্যাটফর্ম হতে পারে আপনার সেরা বিজ্ঞাপন মাধ্যম।


🎯 বিজ্ঞাপন দিতে পারেন নিচের ধরণে:

  • 📘 কোচিং সেন্টার/শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কোর্স ও অফার

  • 🛍️ শিক্ষাসংক্রান্ত পণ্য (বই, শিক্ষা উপকরণ, অ্যাপ ইত্যাদি)

  • 🎓 অনলাইন কোর্স, ওয়েবসাইট বা YouTube চ্যানেল

  • 🖥️ সফটওয়্যার/অ্যাপ/ডিজিটাল সার্ভিস

  • 🏢 আপনার ব্র্যান্ড বা প্রতিষ্ঠানের প্রমোশন


💼 আমাদের অফার:

  • ✅ ইবুকের কভার বা শেষ পৃষ্ঠায় বিজ্ঞাপন ব্যানার

  • ✅ ওয়েবসাইটের হোমপেজ ও নির্দিষ্ট পোস্টে বিজ্ঞাপন স্লট

  • ✅ ব্লগ আর্টিকেলে বিজ্ঞাপনযুক্ত লিঙ্ক ও ছবি

  • ✅ বিশেষ সাজেশন বা কোর্স রিভিউ হিসেবে উল্লেখ


📩 যোগাযোগ করুন:

আপনার বিজ্ঞাপন/প্রোমোশনাল কনটেন্ট দিতে বা অফার জানতে ইমেইল করুন –
📧 zerotoinfinity247bd@gmail.com
🌐 অথবা সরাসরি ভিজিট করুন: https://zerotoinfinity24bd.blogspot.com


স্মার্ট বিজ্ঞাপন দিন, স্মার্ট পাঠকের কাছে পৌঁছান!
আমরা আপনার ব্র্যান্ডকে পৌঁছে দেব হাজারো গন্তব্যে।





প্রাচীন ও মধ্যযুগে বঙ্গদেশে প্রধানত সংস্কৃত ব্যাকরণেরই চর্চা হয়েছে; খুব সামান্য হয়েছে প্রাকৃত ব্যাকরণের চর্চা। এখানে পাণিনির (আনু. খ্রি.পূ পঞ্চম শতক) অষ্টাধ্যায়ীর সূত্রের সংক্ষিপ্ত রূপান্তরই বেশি জনপ্রিয় ছিল। বাংলাদেশে অষ্টাধ্যায়ীর রূপান্তরগুলোর মধ্যে কাতন্ত্র (=ক্ষুদ্র তন্ত্র বা গ্রন্থ), বোপদেবের মুগ্ধবোধব্যাকরণ (মুগ্ধবোধ= মুগ্ধ অর্থাৎ মূঢ় বা অল্পজ্ঞদের বোধের নিমিত্ত রচিত ব্যাকরণ) এবং ক্রমদীশ্বরের (১৩শ শতক) সংক্ষিপ্তসার ও মহারাজ জুমরনন্দীকৃত (১৪শ শতক) এর বৃত্তি রসবতী বিশেষভাবে প্রচলিত ছিল। প্রাচীন ও মধ্যযুগে বাঙালির ব্যাকরণ চর্চা বলতে মোটামুটি এ ধরনের টীকাভাষ্য রচনাই বোঝায়। আর এসব রচনার কাজ সপ্তম শতকের দিকে শুরু হয়ে আধুনিক কালে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের ব্যাকরণকৌমুদী (১৮৫৩)চন্দ্রকান্ত তর্কালঙ্কারের কাতন্ত্রছন্দঃপ্রক্রিয়া (১৮৯৬) প্রভৃতির মধ্য দিয়ে প্রবাহিত ও প্রায়-অবসিত হয়েছে



ডাউনলোড করুন


আমাদের পেইড ইবুকগুলো কিনে আমাদেরকে সাহায্য করুন

বাংলা ভাষার ব্যাকরণ প্রথম রচনা করেন ইউরোপীয় পণ্ডিতরা। শুধু বাংলা ভাষার ব্যাকরণই নয়, নব্যভারতীয় প্রাদেশিক ভাষাগুলোর অধিকাংশেরই ব্যাকরণ রচনার সূত্রপাত তাদের হাতে। বিদেশীরা নানা প্রয়োজনে ভারতবর্ষের আঞ্চলিক ভাষাসমূহ শিখতে ও সহগামীদের শেখাতে বাধ্য হয়েছিল। ফলে তাদের প্রয়োজনই বাংলাসহ অন্যান্য প্রাদেশিক ভাষার ব্যাকরণ রচনায় তাদেরকে উৎসাহিত করেছিল। আর এরকম প্রয়োজনের তাগিদেই পর্তুগিজ ধর্মযাজক মানোএল দা আস্‌সুম্পসাঁউ (Manoel da Assumpcam) পর্তুগিজ ভাষায় প্রথম বাংলা ব্যাকরণ রচনা করেন

মনোএল ভাওয়ালের একটি গির্জায় ধর্মযাজকের দায়িত্ব পালনকালে ১৭৩৪-৪২ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যে Vocabolario em idioma Bengalla, e Potuguez dividido em duas partes শীর্ষক গ্রন্থটি রচনা করেন। গ্রন্থটি দুটি অংশে বিভক্ত: প্রথম অংশ বাংলা ব্যাকরণের একটি সংক্ষিপ্তসার এবং দ্বিতীয় অংশ বাংলা-পর্তুগিজ ও পর্তুগিজ-বাংলা শব্দাভিধান। গ্রন্থটি পর্তুগালের রাজধানী লিসবন থেকে ১৭৪৩ খ্রিষ্টাব্দে রোমান হরফে মুদ্রিত হয় এর কাঠামোগত আদর্শ গৃহীত হয়েছে লাতিন ব্যাকরণ থেকে, তাই এতে বর্ণিত হয়েছে লাতিন ভাষার ধাঁচে। আর এতে শুধু রূপতত্ত্ব  বাক্যতত্ত্বই আলোচিত হয়েছেধ্বনিতত্ত্ব সম্পর্কে কোনো আলোচনা নেই

 



কোন মন্তব্য নেই

Thank You

New Posts

বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা

  🎯 ‘ইতিহাস’ শব্দটি উৎপত্তি হয়েছে কোন শব্দ থেকে? ➙ ইতিহ 🎯 History শব্দটির বাংলা প্রতিশব্দ কী? ➙ ইতিহাস 🎯 ইতিহাসের মূল বিষয়বস্তু...

fpm থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.