🎯 বাংলাদেশের মধ্যভাগ দিয়ে অতিক্রম করেছে 
⇒
র্কটক্রান্তি রেখা।
🎯 বাংলাদেশের টেরিটোরিয়াল বা রাজনৈতিক সমুদ্রসীম
⇒
১২ নটিক্যাল মাইল।
🎯 বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমা বা
Exclusive Economic Zone 
⇒
২০০ নটিক্যাল মাইল। [৩৭ তম বিসিএস]
🎯 বাংলাদেশের উপকূলীয় ভূখণ্ড সমুদ্রে ৩৫০ নটিক্যাল
মাইল পর্য্ন্ত যার ভৌগোলিক নাম 
⇒
মহীসোপান।
🎯 বাংলাদেশের সর্বমোট সীমারেখা
⇒
৪৭১১ কি.মি।
🎯 বাংলাদেশ ভারতের সীমারেখা
⇒
৩৭১৫ কি.মি। (বিজিবি)’র তথ্য মতে, ৪১৫৬ কিলোমিটার। [৩৬ ৩ম বিসিএস]
🎯 বাংলাদেশ মিয়ানমারের সীমারেখা
⇒
২৮০ কি.মি.। (বিজিবি)’র তথ্য মতে, ২৭১ কিলোমিটার।
🎯 ভূপ্রকৃতির ভিক্তিতে বাংলাদেশকে 
⇒
৩ টি ভাগে ভাগ করা যায়।
🎯 টারশিয়ারি যুগের পাহাড় সমূহকে 
⇒
২ ভাগে ভাগ করা যায়।
🎯 বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্বের পাহাড়গুলোর গড় উচ্চতা 
⇒
৬১০ মিটার।
🎯 বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ 
⇒
তাজিনডং (বিজয়) উচ্চতা ১২৩১ মিটার। এটি বান্দরবনে অবস্থিত।
🎯 বাংলাদেশের প্লাইস্টোসিনকালের সোপানসমূহ 
⇒
২৫০০০ বছরের পুরোনো।
🎯 বরেন্দ্রভূমি বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে
অবস্থিত মাটি 
⇒
ধূসর ও লাল। আয়তন ৯৩২০ বর্গ কি. মি.।
🎯 বাংলাদেশের প্লাবন সমভূমির আয়তন 
⇒
১, ২৪, ২৬৬ বর্গ কি. মি.।
🎯 বাংলাদেশের প্লাবন সমভূমিকে 
⇒
৫ টি ভাগে ভাগ করা যায়।
🎯 সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে বাংলাদেশের সবচেয়ে উঁচু জায়গা
⇒
দিনাজপুর। উচ্চতা ৩৭.৫০ মিটার।
🎯 বাংলাদেশে নদীর সংখ্যা প্রায় 
⇒
৭০০ টি।
🎯 বাংলাদেশের নদীসমূহের মোট দৈর্ঘ্য হলো প্রায় 
⇒
২২,১৫৫ কিলোমিটার।
🎯 পদ্মা নদীর উৎপত্তি হয়েছে 
⇒
হিমালয়ের গঙ্গোত্রী হিমবাহ থেকে।
🎯 পদ্মা নদী যমুনা নদীরসাথে মিলিত হয়েছে 
⇒
দৌলতদিয়ার কছে।
🎯 পদ্মা ও মেঘনা নদী মিলিত হয়েছে 
⇒
চাঁদপুরে।
🎯 পদ্মার প্রধান শাখানদী হলো
⇒
কুমার. মাথাভাঙ্গা, গড়াই, মধুমতী, আড়িয়াল খাঁ ইত্যাদি।
🎯 পদ্মার উপনদী হলো
⇒
পুনর্ভবা, নাগর, পাগলা, কুলিক, ট্যাংগন, মহানন্দা ইত্যাদি।
🎯 ব্রহ্মপুত্র নদের উৎপত্তি হয়েছে
⇒
হিমালয় পর্বতের কৈলাস শৃঙ্গের মানস সরোবর হতে।
🎯 ব্রহ্মপুত্র নদের শাখানদী হলো
⇒
বংশী ও শীতালক্ষা।
🎯 ব্রহ্মপুত্র নদের প্রধান উপনদী হলো
⇒
তিস্তা ও ধরলা।
ভূগোল ও পরিবেশ  
🎯 যমুনার প্রধান উপনদী হলো 
⇒
করতোয়া ও আত্রাই।
🎯 যমুনার শাখানদী হলো 
⇒
ধলেশ্বরী। 
🎯 ধলেশ্বরী নদীর শাখানদী হলো
⇒
বুড়িগঙ্গা।
🎯 বাংলাদেশের বৃহত্তম, প্রশস্ততম ও দীর্ঘতম নদী 
⇒
মেঘনা।
🎯 মেঘনার উপনদী হলো
⇒
মনু, বাউলাউ, তিতাস, গোমতী।
🎯 আসাসের বরাক নদী সুরমা ও কুশিয়ারা নামে বাংলাদেশের
⇒
সিলেট জেলায় প্রবেশ করেছে।
🎯 কর্ণফুলী নদী আসামের 
⇒
লুসাই পাহাড় থেকে উৎপন্ন হয়েছে।
🎯 কর্ণফুলীর প্রধান উপনদী হলো
⇒
কাসালং, হালদা ও বোয়ালখালী।
🎯 বাংলাদেশের উষ্ণতম মাস 
⇒
এপ্রিল।
🎯 বাংলাদেশের গড় তাপমাত্রা 
⇒
২৬.০১⁰ সেলসিয়াস। গড় বৃষ্টিপাত ২০৩
সেন্টিমিটর।
🎯 উষ্ণতম স্থান
⇒
লালপুর, নাটোর [৩৬ ৩ম বিসিএস]
🎯 শীতলতম স্থান
⇒
শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার
🎯 সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত
⇒
লালাখাল, জৈন্তাপুর, সিলেট
🎯 সর্বনিম্ম বৃষ্টিপাত
⇒
লালপুর, নাটোর
🎯 মেঘনা নদীর দৈর্ঘ্য
⇒
৩৩০ কি.মি।
🎯 বাংলাদেশের চিরযৌবনা নদী 
⇒
মেঘনা।
🎯 বাংলাদেশে দুর্যোগের কারণ
—ভৌগোলিক অবস্থান।
🎯 পার্বত্য এলাকায় দেখা দেয়
—আকস্মিক বন্যা।
🎯 জোয়ার-ভাটা জনিত বন্যার পানির উচ্চতা
⇒
৩-৬ মিটার।
🎯 বাংলাদেশের নদীর সংখ্যা
⇒
৭০০ টি।
🎯 ভারতে উৎপত্তি এরকম বাংলাদেশী নদী
⇒
৫৪ টি।
🎯 প্রধান তিনটি নদী দ্বারা মোট অববাহিত এলাকা
⇒
১৫, ৫৪,০০০ বর্গ কি. মি।
🎯 বাংলাদেশের খরা প্রবণ এলাকা 
⇒
উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল।
🎯 ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করা হয়
⇒
স্থান অনুসারে।
🎯 এদেশে নদী ভাঙন দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত লোকের সংখ্যা
⇒
১.৫ মিলিয়ন।
🎯 ভূমিকম্পের তীব্রত সম্পর্কে জানা যায়
⇒
রিখটার স্কেল দিয়ে।
🎯 বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি ভূমিকম্প প্রবণ অঞ্চল
⇒
উত্তর-উত্তর পূর্বাঞ্চল।
🎯 ৭.৫ মাত্রার ভূমিকম্পের সাথে 
⇒
সুনামি হয়।
🎯 সুনামির কারণ
⇒
সমুদ্র তলদেশে ভূমিকম্প। 
🎯 বাংলাদেশের দুর্যোগ প্রস্তুত কেন্দ্রের অপর নাম
⇒
বিডিপিসি।
🎯 স্পারসো আবহাওয়া অধিদপ্তরকে সাহায্য করে
⇒
ভূ-উপগ্রহের মাধ্যমে।
ভূগোল ও পরিবেশ 
🎯 স্পারসো গবেষণা করে
⇒
মহাকাশ।
🎯 দূর্যোগ ব্যবস্থাপনার মৌলিক উদ্দেশ্য 
⇒
৩ টি।
🎯 দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন পাশ হয়
⇒
২০১২ সালে।
🎯 দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা জারি করা হয়
⇒
১৯ জানুয়ারি ২০১৫ সালে।
🎯 নীতিমালা অনুযায়ী সমুদ্র বন্দরের জন্য সংকেত নির্ধারণ করা হয়
⇒
১১টি।
🎯 নীতিমালা অনুযায়ী নদী বন্দরের জন্য সংকেত নির্ধারণ
করা হয়
⇒
৪টি ।
🎯 বায়ুমণ্ডলের উষ্ণতার হ্রাস-বৃদ্ধির দিকে লক্ষ রেখ বায়ুমণ্ডলকে
⇒
পাঁচ ভাগে ভাগ করা হয়েছে। 
🎯 ট্রপোস্ফিয়ার ভূপৃষ্ঠের সংলগ্নে অবস্থিত। ভূপৃষ্ঠ থেকে 
⇒
১৮ কি. মি. পর্য্ন্ত ছড়িয়ে আছে 
🎯 ট্রপোস্ফিয়ার মানুষের সবচেয়ে 
⇒
প্রয়োজনীয় স্থর।
🎯 ট্রপোস্ফিয়ারের ঊর্ধ্ব সীমায় অবস্থিত সরুস্থরকে
⇒
ট্রপোপজ বলে। [এখান থেকে বিমান চলাচল করে।]
🎯 স্ট্রাটোস্ফিয়ার বায়ুমণ্ডলের 
⇒
দ্বিতীয় স্থর। 
🎯 থার্মোস্ফিয়ার বায়ুমণ্ডলের 
⇒
তৃতীয় স্থর। 
🎯 এক্সোস্ফিয়ার বায়ুমণ্ডলের 
⇒
চতুর্থ স্থর। 
🎯 ম্যাগনেটোস্ফিয়ার বায়ুমণ্ডলের 
⇒
পঞ্চম স্থর। 
🎯চেতনানাশক রূপে অস্ত্রোপাচারে
কোন রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করা হয়? 
⇒
ক্লোরোফরম (ট্রাইক্লোরো মিথেন)।
🎯কাঁদানো গ্যাসের রাসায়নিক নাম
কী? 
⇒
ক্লোরোপিক্রিন।
🎯ফল পাকানোর জন্য কোন জৈব যৌগকে
দায়ী করা হয়? 
⇒
ইথিলিন।
🎯বাজারে প্রাপ্ত মদের রাসায়নিক
নাম কী? 
⇒
ইথাইল অ্যালকোহল।
🎯এস্টার কি? 
⇒
জৈব কার্বক্সিলিক এসিডের একটি জাতক।
🎯বিভিন্ন ফল ও ফুলের সুগন্ধ বা
মিষ্টি গন্ধের জন্য দায়ী করা হয়? 
⇒
এস্টারকে।
🎯পাকা কলাতে কোন এস্টার বিদ্যমান
থাকে? 
⇒
অ্যামাইল অ্যাসিটেট।
🎯পাকা কমলাতে কোন এস্টার বিদ্যমান
থাকে? 
⇒
অকটাইল অ্যাসিটেট।
🎯পাকা আনারসে কোন এস্টার বিদ্যমান
থাকে? 
⇒
ইথাইল বিউটারেট।
🎯নাশপাতিতে কোন এস্টার বিদ্যমান
থাকে? 
⇒ ৩–মিথাইল বিউটাইল ইথানোয়েট।


Thank You