প্রাচীন কাল হতে সম-সাময়িক কাল
বাঙালী জাতির অভ্যুদ্বয়
বাঙ্গালী জাতির পরিচয় কি? – শংকর জাতি হিসেবে।
বাংলা ভুমি খন্ডের প্রাচীন জনপদগুলোর
নাম কি কি? – গৌড়
- (পুন্ড্রু, বরেন্দ্রীয়,
রাঢ়), সুহ্ম - (তাম্র, লিপ্পি, সমতট), বঙ্গ
- (বঙ্গাল, হরিকেল)
রাজা শশাঙ্কের শাসনামলের পর বঙ্গ দেশ
কয়টি জনপদে বিভিক্ত ছিল? – ৩টি
। যথাঃ পুন্ড্রু, গৌড়, বঙ্গ।
প্রাচীন জনপদ পুন্ড্রের রাজধানীর
ধ্বংশাবশেষ বর্তমান বাংলাদেশের কোথায় পাওয়া যায়? – বগুড়া জেলার মহাস্থানগড়ে।
দেশবাচক নাম হিসেবে বাংলা শব্দের
ব্যবহার কখন প্রয়োগ হয়? – মুসলিম
শাসনামলের প্রথম দিকে।
সম্রাট আকবরের আমলে সমগ্র বঙ্গদেশ কি
নামে পরিচিতি ছিল? – সুবহ-ই-বাঙ্গালাহ
নামে।
Bengal এবং Bangla কোন
শব্দের রুপান্তর? – ফারসী
‘বাঙ্গালহ্’ শব্দের।
কোন গ্রন্থে বাংলা শব্দের প্রথম
ব্যবহার হয়েছে? – আইন-ই-আকবরী
গ্রন্থে।
সমগ্র বাংলাদেশ ‘বঙ্গ’ নামে ঐক্যবদ্ধ
হয় কোন আমলে? – পাঠান
আমলে।
প্রাচীন কর্ণসুবর্ণ বলতে কোন অঞ্চলকে
বুঝায়? – আধুনিক
মুর্শিদাবাদ জেলার রাঙামাটি গ্রামকে।
আর্যগণ কবে বাংলাদেশে আগমন করে? – ২০০০ খ্রিঃ পূর্বাব্দে।
আর্যগণ আগমনের পূর্বে এ দেশে কাদের
বসবাস ছিল? – অনার্যদের
চীনা পরিব্রাজক হিউ-এন-স্যঙ কবে
বাংলায় আগমন করেন? – সপ্তম
শতকে।
বাংলার শাসন পদ্ধতি সুষ্পষ্ট বিবরণ
পাওয়া যায় কোন যুগে? – গুপ্ত
যুগে।
কোন সম্রাটের আমলে এ দেশে বৌদ্ধ
ধর্মের প্রসার ঘটে? – সম্রাট
অশোকের আমলে।
প্রাচীন সভ্যতার অভ্যুদয় ঘটে কোথায়? – এশিয়া ও আফ্রিকা মহাদেশ।
প্রাচীন বাংলাদেশে কয়টি জনপদ বিভক্ত
ছিল? – তিনটি
জনপদে।
আর্যদের ধর্মগ্রন্থের নাম কি? – বেদ।
বৈদিক যুগের শিক্ষার ভাষা কি ছিল? – সংস্কৃত।
বাংলার আদি জনগোষ্ঠীর কোন ভাষাভাষা
ছিল? – অষ্ট্রিক।
সিন্ধু সভ্যতা কোন যুগের? – তাম্র যুগের।
সিন্ধু সভ্যতা কখন আবিস্কার হয়? – ১৯২২ সালে।
গৌতম বুদ্ধের জন্ম স্থান কোথায়? – লুম্বিনী (নেপাল)।
বাঙ্গালী জাতির পরিচয় কি? – শংকর জাতি হিসেবে।
বাংলা ভুমি খন্ডের প্রাচীন জনপদগুলোর
নাম কি কি? – গৌড়
-(পুন্ড্রু, বরেন্দ্রীয়,
রাঢ়), সুহ্ম-(তাম্র, লিপ্পি, সমতট), বঙ্গ-(বঙ্গাল, হরিকেল)
রাজা শশাঙ্কের শাসনামলের পর বঙ্গ দেশ
কয়টি জনপদে বিভিক্ত ছিল? – ৩টি
। যথাঃ পুন্ড্রু, গৌড়, বঙ্গ।
প্রাচীন জনপদ পুন্ড্রের রাজধানীর
ধ্বংশাবশেষ বর্তমান বাংলাদেশের কোথায় পাওয়া যায়? – বগুড়া জেলার মহাস্থানগড়ে।
দেশবাচক নাম হিসেবে বাংলা শব্দের
ব্যবহার কখন প্রয়োগ হয়? – মুসলিম
শাসনামলের প্রথম দিকে।
সম্রাট আকবরের আমলে সমগ্র বঙ্গদেশ কি
নামে পরিচিতি ছিল? – সুবহ-ই-বাঙ্গালাহ
নামে।
Bengal এবং Bangla কোন
শব্দের রুপান্তর? – ফারসী
‘বাঙ্গালহ্’ শব্দের।
কোন গ্রন্থে বাংলা শব্দের প্রথম
ব্যবহার হয়েছে? – আইন-ই-আকবরী
গ্রন্থে।
সমগ্র বাংলাদেশ ‘বঙ্গ’ নামে ঐক্যবদ্ধ
হয় কোন আমলে? – পাঠান
আমলে।
প্রাচীন কর্ণসুবর্ণ বলতে কোন অঞ্চলকে
বুঝায়? – আধুনিক
মুর্শিদাবাদ জেলার রাঙামাটি গ্রামকে।
আর্যগণ কবে বাংলাদেশে আগমন করে? – ২০০০ খ্রিঃ পূর্বাব্দে।
আর্যগণ আগমনের পূর্বে এ দেশে কাদের
বসবাস ছিল? – অনার্যদের
চীনা পরিব্রাজক হিউ-এন-স্যঙ কবে
বাংলায় আগমন করেন? – সপ্তম
শতকে।
বাংলার শাসন পদ্ধতি সুষ্পষ্ট বিবরণ
পাওয়া যায় কোন যুগে? – গুপ্ত
যুগে।
কোন সম্রাটের আমলে এ দেশে বৌদ্ধ
ধর্মের প্রসার ঘটে? – সম্রাট
অশোকের আমলে।
প্রাচীন সভ্যতার অভ্যুদয় ঘটে কোথায়? – এশিয়া ও আফ্রিকা মহাদেশ।
প্রাচীন বাংলাদেশে কয়টি জনপদ বিভক্ত
ছিল? – তিনটি
জনপদে।
আর্যদের ধর্মগ্রন্থের নাম কি? – বেদ।
বৈদিক যুগের শিক্ষার ভাষা কি ছিল? – সংস্কৃত।
বাংলার আদি জনগোষ্ঠীর কোন ভাষাভাষা
ছিল? – অষ্ট্রিক।
সিন্ধু সভ্যতা কোন যুগের? – তাম্র যুগের।
সিন্ধু সভ্যতা কখন আবিস্কার হয়? – ১৯২২ সালে।
গৌতম বুদ্ধের জন্ম স্থান কোথায়? – লুম্বিনী (নেপাল)।
প্রাক সুলতানী আমল - মৌর্য বংশ
প্রাচীন ভারতের সর্বপ্রথম
সর্বভারতীয় সম্রাট কে? – চন্দ্রগুপ্ত
মৌর্য।
মৌর্য সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা কে? – চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য।
সর্বশেষ মৌর্য সম্রাট কে? – বৃহদ্রথ।
দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের উপাধি কি ছিল? – বিক্রামাদিত্য।
চীনা বৌদ্ধ পন্ডিত হিউয়েন সাঙ ভারতে
আসেন কোন রাজার আমলে? – হর্যবর্ধন।
ভারত বর্ষ থেকে কোন রাজন্য গ্রীকদের
বিতাড়িত করেন? – মৌর্য
সাম্রাজের প্রতিষ্ঠাতা চন্দ্রগুপ্ত।
চন্দ্রগুপ্ত কোন বংশের রাজাকে পরাজিত
করে মগধ্ দখল করেন? – নন্দবংশের
শেষ রাজাকে।
ইন্ডিকা (Indika) নামক
বিবরনমুলক গ্রন্থের লেখক কে? – মেগাস্থিনিস।
‘অর্থশাস্ত্র’ গ্রন্থটির লেখক কে? – কৌটিল্য।
কৌটিল্য আসলে কে কে? – চন্দ্রগুপ্তের প্রধান পরামর্শদাতা ও সাহায্যকারী
চানক্য ও বিষ্ণুগুপ্ত।
মৌর্য সাম্রাট অশোক কার পুত্র? – বিন্দু সারের।
অশোক কলিঙ্গ জয়ে বের হন কত খ্রিষ্ট
পূর্বাব্দে? – ২৬০
খ্রিস্ট পূর্বাব্দে।
মৌর্য যুগে বাংলার প্রাদেশিক রাজধানী
কোথায় ছিল? – পুন্ডনগর।
প্রাচীন ভারতের সর্বপ্রথম সর্বভারতীয়
সম্রাট কে? – চন্দ্রগুপ্ত
মৌর্য।
মৌর্য সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা কে? – চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য।
সর্বশেষ মৌর্য সম্রাট কে? – বৃহদ্রথ।
দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের উপাধি কি ছিল? – বিক্রামাদিত্য।
চীনা বৌদ্ধ পন্ডিত হিউয়েন সাঙ ভারতে
আসেন কোন রাজার আমলে? – হর্যবর্ধন।
প্রাক সুলতানী আমল -গুপ্ত বংশ
গুপ্ত সাম্রাজ্যের
প্রতিষ্ঠাতা কে? – ১ম
চন্দ্রগুপ্ত (শ্রী-গুপ্ত) ।
গুপ্ত সাম্রাজ্যের গোড়া পত্তন হয়? – ৩২০ খ্রিঃ পূর্বাব্দে।
গুপ্তযুগে বঙ্গের ভাগ কয়টি ছিল? – দুটি
গুপ্ত বংশের শ্রেষ্ঠ রাজা কে? – সমুদ্রগুপ্ত।
বিক্রমাদিত্য কার উপাধী ছিল? – দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত।
অজান্তার গুহাচিত্র কোন যুগের সৃস্টি? – গুপ্তযুগের।
কোন সম্রাটকে ভারতীয় নেপোলিয়ন বলা হত? – সমুদ্রগুপ্তকে।
সর্ব প্রথম কোন চীনা পরিব্রাজক
ভারতবর্ষে আগমন করেন? – ফা-ইয়েন।
ফা-হিয়েন কার সময়ে ভারতবর্ষ পরিভ্রমন
করেন? – দ্বিতীয়
চন্দ্রগুপ্ত।
ফা-হিয়েনের ভারত পরিভ্রমনের কারণ কি
ছিল? – বৌদ্ধ
ধর্মপুস্তক ‘বিনায়াপিটক’ এর মূল রচনা সংগ্রহ করা।
ফা-হিয়েন কত বছর ভারতবর্ষে অবস্থান
করেন? – তিন
বছর।
গুপ্ত সাম্রাজ্যের পতন ঘটে কখন? – স্কন্দগুপ্তের বিক্রমাদিত্যের জীবনাবসনে।
গুপ্ত বংশের রাজত্বকাল স্থায়ী হয়েছিল? – ৩২০-৫৫০ খ্রিঃ
গুপ্ত বংশের মধ্যে স্বাধীন ও
শক্তিশালী রাজা কে ছিলেন? – ১ম
চন্দ্রগুপ্ত।
১ম চন্দ্রগুপ্তের উপাধি কি ছিল? – রাজাধিরাজ।
সমূদ্রগুপ্ত কখন সিংহাসনে আরোহন
করেছিল? – ৩৩৫
খ্রিঃ।
সমূদ্রগুপ্ত কত বছর রাজ্য শাসন করেন? – ৪৫ বছর (৩৮০ খ্রিঃ পর্যন্তু)।
সমূদ্রগুপ্তের পিতা কে ছিলেন? – ১ম চন্দ্রগুপ্ত।
মহাকবি কালিদাস কোন রাজার সভাকবি
ছিলেন? – ২য়
চন্দ্রগুপ্ত।
২য় চন্দ্রগুপ্ত-এর রাজত্বকাল ছিল? – ৩৮০-৪১৩ খ্রিঃ
কখন সম্রাট আলেকজান্ডার ভারতবর্ষে
আগমন করেন? – খ্রীস্টপূর্ব
৩২৭ অব্দে।
আলেকজান্ডারের গৃহ শিক্ষক কে ছিলেন? – এরিস্টটল।
গুপ্ত সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা কে? – ১ম চন্দ্রগুপ্ত (শ্রী-গুপ্ত) ।
গুপ্ত সাম্রাজ্যের গোড়া পত্তন হয়? – ৩২০ খ্রিঃ পূর্বাব্দে।
গুপ্তযুগে বঙ্গের ভাগ কয়টি ছিল? – দুটি
গুপ্ত বংশের শ্রেষ্ঠ রাজা কে? – সমুদ্রগুপ্ত।
বিক্রমাদিত্য কার উপাধী ছিল? – দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত।
অজান্তার গুহাচিত্র কোন যুগের সৃস্টি? – গুপ্তযুগের।
কোন সম্রাটকে ভারতীয় নেপোলিয়ন বলা হত? – সমুদ্রগুপ্তকে।
সর্ব প্রথম কোন চীনা পরিব্রাজক
ভারতবর্ষে আগমন করেন? – ফা-ইয়েন।
ফা-হিয়েন কার সময়ে ভারতবর্ষ পরিভ্রমন
করেন? – দ্বিতীয়
চন্দ্রগুপ্ত।
ফা-হিয়েনের ভারত পরিভ্রমনের কারণ কি
ছিল? – বৌদ্ধ
ধর্মপুস্তক ‘বিনায়াপিটক’ এর মূল রচনা সংগ্রহ করা।
ফা-হিয়েন কত বছর ভারতবর্ষে অবস্থান
করেন? – তিন
বছর।
গুপ্ত সাম্রাজ্যের পতন ঘটে কখন? – স্কন্দগুপ্তের বিক্রমাদিত্যের জীবনাবসনে।
গুপ্ত বংশের রাজত্বকাল স্থায়ী হয়েছিল? – ৩২০-৫৫০ খ্রিঃ
গুপ্ত বংশের মধ্যে স্বাধীন ও
শক্তিশালী রাজা কে ছিলেন? – ১ম
চন্দ্রগুপ্ত।
১ম চন্দ্রগুপ্তের উপাধি কি ছিল? – রাজাধিরাজ।
সমূদ্রগুপ্ত কখন সিংহাসনে আরোহন
করেছিল? – ৩৩৫
খ্রিঃ।
সমূদ্রগুপ্ত কত বছর রাজ্য শাসন করেন? – ৪৫ বছর (৩৮০ খ্রিঃ পর্যন্তু)।
সমূদ্রগুপ্তের পিতা কে ছিলেন? – ১ম চন্দ্রগুপ্ত।
মহাকবি কালিদাস কোন রাজার সভাকবি
ছিলেন? – ২য়
চন্দ্রগুপ্ত।
২য় চন্দ্রগুপ্ত-এর রাজত্বকাল ছিল? – ৩৮০-৪১৩ খ্রিঃ
কখন সম্রাট আলেকজান্ডার ভারতবর্ষে
আগমন করেন? – খ্রীস্টপূর্ব
৩২৭ অব্দে।
আলেকজান্ডারের গৃহ শিক্ষক কে ছিলেন? – এরিস্টটল।
প্রাক সুলতানী আমল -গৌড় বংশ
কে স্বাধীন গৌড় রাজ্য
প্রতিষ্ঠা করেন? – শশাঙ্ক।
গৌড় রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হয়? – ৬০৬ সালে।
গৌড় রাজ্যের রাজধানীর নাম কি ছিল? – কর্ণসুবর্ণ।
কে গৌড়ের স্বাধীন নরপতি ছিলেন? – শশাঙ্ক।
গৌড় বংশের শক্তিশালী রাজা কে ছিলেন? – শশাঙ্ক।
শশাঙ্কের রাজধানী কোথায় ছিল? – কর্ণসুবর্ণ।
শশাঙ্কের উপাধি কি ছিল? – মহাসামন্ত।
হিউয়েন সাঙ কাকে বৌদ্ধধর্মের
নিগ্রহকারী হিসেবে অবিহিত করেছেন? – শশাংঙ্ককে।
শশাঙ্কের পর গৌড় রাজ্য কে দখল করেন? – হর্ষবর্ধন।
আবররা কখন সিন্ধু আক্রমন করে? – ৭১২ খ্রিষ্টাব্দে।
কে স্বাধীন গৌড় রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন? – শশাঙ্ক।
গৌড় রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হয়? – ৬০৬ সালে।
গৌড় রাজ্যের রাজধানীর নাম কি ছিল? – কর্ণসুবর্ণ।
কে গৌড়ের স্বাধীন নরপতি ছিলেন? – শশাঙ্ক।
গৌড় বংশের শক্তিশালী রাজা কে ছিলেন? – শশাঙ্ক।
শশাঙ্কের রাজধানী কোথায় ছিল? – কর্ণসুবর্ণ।
শশাঙ্কের উপাধি কি ছিল? – মহাসামন্ত।
হিউয়েন সাঙ কাকে বৌদ্ধধর্মের
নিগ্রহকারী হিসেবে অবিহিত করেছেন? – শশাংঙ্ককে।
শশাঙ্কের পর গৌড় রাজ্য কে দখল করেন? – হর্ষবর্ধন।
আবররা কখন সিন্ধু আক্রমন করে? – ৭১২ খ্রিষ্টাব্দে।
প্রাক সুলতানী আমল -পাল বংশ
পাল বংশের প্রতিষ্ঠাতা কে? – গোপাল।
গোপালের রাজত্বকাল কত ছিল? – ৭৫০ থেকে ৭৭০ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত ২০ বছর।
পাল বংশের রাজাগণ বাংলায় কত বছর
রাজত্ব করেছেন? – প্রায়
চারশ বছর।
পাল রাজারা কোন ধর্মালম্বী ছিলেন? – বৌদ্ধ।
বাংলার দীর্ঘস্থায়ী রাজবংশ কোনটি? – পাল বংশ।
পাল বংশের শ্রেষ্ঠ রাজা কে? – ধর্মপাল।
গোপালের পরে কে বঙ্গ দেশের সিংহাসনে
আসীন হন? – ধর্মপাল।
ধর্মপাল বৌদ্ধ ধর্মপ্রসারে কোন মন্দির
স্থাপন করেন? – ১০৭
মন্দির সম্পন্ন বিক্রমশীলা বৌদ্ধ বিহার,
পাহাড়পুরের সোমপর বিহার, ময়নামতি
বিহার ইত্যাদি।
ধর্মপালের রাজত্বকাল কত ছিল? – ৭৭০ থেকে ৮১০ খ্রিষ্টাব্দে পর্যন্ত ৪০ বছর।
নওগাঁ জেলার পাহাড়পুরে অবস্থিত
‘সোমপুর বিহার’ -এর প্রতিষ্ঠাতা কে? – ধর্মপাল।
লৌসেন (Lausen) কে? – রাজা দেবপালের (৮১০-৮৫০ খ্রিঃ) সেনাপতি।
‘উদীয়মান প্রতিপত্তির যুগ’ বলা হয় কার
শাসনামলকে? – দেবপালের।
কবে পাল সাম্রাজ্যের বিলুপ্তি ঘটে? – ১১২৪ খ্রিষ্ঠাব্দে।
প্রাক সুলতানী আমল -চন্দ্র বংশ
চন্দ্রবংশের শাসনকাল কত
শতক পর্যন্তু বিস্তৃত ছিল? – ১০ম-
১১শ শতক।
চন্দ্রবংশের প্রথম শক্তিশালী রাজা কে? – ত্রৈলোক্যচন্দ্র।
ত্রৈলোক্যচন্দ্র আনুমানিক কত সময়
রাজত্ব করেছেন? – ৯০০-৯৩০
খ্রিঃ।
রমেশ্বর, পরম
ভট্টারক, মহারাজাধিরাজ উপাধী কার ছিল? – শ্রীচন্দ্রের।
শ্রীচন্দ্র কত সময় রাজত্ব করেছেন? – ৯৩০-৯৭৫ খ্রিঃ।
চন্দ্রবংশের শাসনকাল কত শতক পর্যন্তু
বিস্তৃত ছিল? – ১০ম-
১১শ শতক।
চন্দ্রবংশের প্রথম শক্তিশালী রাজা কে? – ত্রৈলোক্যচন্দ্র।
ত্রৈলোক্যচন্দ্র আনুমানিক কত সময়
রাজত্ব করেছেন? – ৯০০-৯৩০
খ্রিঃ।
রমেশ্বর, পরম
ভট্টারক, মহারাজাধিরাজ উপাধী কার ছিল? – শ্রীচন্দ্রের।
শ্রীচন্দ্র কত সময় রাজত্ব করেছেন? – ৯৩০-৯৭৫ খ্রিঃ।
প্রাক সুলতানী আমল -দেব বংশ
বেদ রাজবংশের রাজাদের
রাজধানী নাম কি ছিল? – দেবপর্বত।
দেবপর্বত কোথায় অবস্থিত ছিল? – কুমিল্লার
ময়নামতি পাহাড়ের দক্ষিনাংশে।
দেববংশের রাজত্বকাল কখন ছিল বলে
অনুমান করা হয়? – ৭৪০-৮৯৯ খ্রিঃ
বেদ রাজবংশের রাজাদের রাজধানী নাম কি
ছিল? – দেবপর্বত।
দেবপর্বত কোথায় অবস্থিত ছিল? – কুমিল্লার
ময়নামতি পাহাড়ের দক্ষিনাংশে।
দেববংশের রাজত্বকাল কখন ছিল বলে
অনুমান করা হয়? – ৭৪০-৮৯৯ খ্রিঃ
প্রাক সুলতানী আমল -সেন বংশ
সেন বংশের প্রথম রাজা ও
প্রতিষ্ঠাতা কে? – সামন্ত সেন।
সেন রাজাদের পূর্ব পুরুষগণ কোন দেশের অধিবাসী
ছিলেন? – দাক্ষিণাত্যের কর্ণাটক।
কার শাসনামলে বাংলা সর্বপ্রথম এক
শাসনাধীন আসে? – বিজয় সেনের।
বিজয় সেনের রাজত্বকাল কোন সময় পর্যন্ত
বিস্তৃত ছিল? – ১০৯৮-১১৬০ খ্রিঃ
সেন বংশের সর্বপ্রথম সার্বভৌম রাজা কে? – বিজয়
সেন।
সেন বংশের শ্রেষ্ঠ সম্রাট কে? – বিজয়
সেন।
বিজয় সেনের দ্বিতীয় রাজধানী কোথায়? – ঢাকা
জেলার বিক্রমপুরে (রামপাল)।
কৌলিন্য প্রথার প্রবর্তক কে? – বল্লাল
সেন।
সেন বংশের সর্বশেষ রাজা কে? – লক্ষন
সেন।
বাংলার শেষ হিন্দু রাজা কে ছিলেন? – লক্ষন
সেন।
সেন রাজাদের মধ্যে গৌড়েশ্বর উপাধী কার
ছিল? – লক্ষন সেন।
লক্ষন সেনের রাজধানী কোথায় কোথায় ছিল? – গৌড়
ও নদীয়ায়।
সেন বংশের অবসান ঘটে কবে? – ত্রয়োদশ
শতকে।
কোন বাঙালী নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ের
মহাধ্যক্ষ পদ অলংকৃত করেন? – শীলভদ্র।
সেন বংশের প্রথম রাজা ও প্রতিষ্ঠাতা
কে? – সামন্ত সেন।
সেন রাজাদের পূর্ব পুরুষগণ কোন দেশের
অধিবাসী ছিলেন? – দাক্ষিণাত্যের কর্ণাটক।
কার শাসনামলে বাংলা সর্বপ্রথম এক
শাসনাধীন আসে? – বিজয় সেনের।
বিজয় সেনের রাজত্বকাল কোন সময় পর্যন্ত
বিস্তৃত ছিল? – ১০৯৮-১১৬০ খ্রিঃ
সেন বংশের সর্বপ্রথম সার্বভৌম রাজা কে? – বিজয়
সেন।
সেন বংশের শ্রেষ্ঠ সম্রাট কে? – বিজয়
সেন।
বিজয় সেনের দ্বিতীয় রাজধানী কোথায়? – ঢাকা
জেলার বিক্রমপুরে (রামপাল)।
কৌলিন্য প্রথার প্রবর্তক কে? – বল্লাল
সেন।
সেন বংশের সর্বশেষ রাজা কে? – লক্ষন
সেন।
বাংলার শেষ হিন্দু রাজা কে ছিলেন? – লক্ষন
সেন।
সেন রাজাদের মধ্যে গৌড়েশ্বর উপাধী কার
ছিল? – লক্ষন সেন।
লক্ষন সেনের রাজধানী কোথায় কোথায় ছিল? – গৌড়
ও নদীয়ায়।
সেন বংশের অবসান ঘটে কবে? – ত্রয়োদশ
শতকে।
কোন বাঙালী নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ের
মহাধ্যক্ষ পদ অলংকৃত করেন? – শীলভদ্র।
সুলতানী আমল/ মুসলিম রাজত্ব
ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ
বখতিয়ার খিলজী কবে নদীয়া আক্রমন করে? – ১২০৪
খ্রিঃ।
কোন শতকে বাংলায় মুসলিম আধিপত্য
প্রতিষ্ঠিত হয়? – ত্রয়োদশ
শতকে।
সুলতান মাহমুদ ভারতবর্ষ আক্রমন করে কত
বার? – ১৭
বার।
সুলতাল মাহমুদ কোন সালে ভারত আক্রমন
করেন? – ১০০০
সালে।
সুলতান মাহমুদ কে ছিলেন? – গজনীর অধিপতি।
মুহম্মদ ঘুরী ও পৃথ্বীরাজের মধ্যে কোন
যুদ্ধ অনুষ্ঠিত হয়? – তরাইনের
প্রথম যুদ্ধ।
পরিব্রাজক ইবনে বতুতা কার সময়ে
দিল্লীতে আসেন? – মুহাম্মদ
বিন তুঘলক।
ইবনে বতুতা কোন দেশের অধিবাসী ছিলেন? – উত্তর আফ্রিকার মরক্কো।
পূর্বে বলঘকপুর বা বিদ্রোহের দেশ নামে
পরিচিতি ছিল? – বাংলা।
দিল্লীর সিংহাসনে আরোহনকারী প্রথম
মুসলমান নারী কে? – সুলতানা
রাজিয়া।
সুলতান মাহমুদের সভাকবি কে ছিলেন? – মহা কবি ফেরদৌসি।
নামকরা দার্শনিক ও জ্যের্তিবিদ আল
বিরুনী কার রাজ সভায় কর্মরত ছিলেন? – সুলতান
মাহমুদের।
ইবনে বতুতা কেন বাংলাদেশকে
‘ধনসম্পদপূণ নরক’ বা ‘দোযখপুর নিয়ামত’ বলেন? – সম্পদের
প্রাচুর্য ও প্রতিকূল আবহাওয়ার জন্য।
বাংলার অপরূপ বর্ণনা পাওয়া যায় ইবনে
বতুতার কোন গ্রন্থে? – ‘কিতাবুল
রেহালা’।
সুলতান মাহমুদ বারবার ভারত আক্রমনের
কারণ কি ছিল? – ধনসম্পদ
লুট করার জন্য।
দিল্লী হতে রাজধানী দেবগিরিতে স্থানান্তর
করেন কে? – মুহম্মদ
বিন তুঘলক।
ভারতে কে সর্বপ্রথম তুর্কী সাম্রাজ্য
বিন্তার করেন? – মুহাম্মদ
ঘুরী।
ভারতে তুর্কী সাম্রাজ্যের প্রকৃত
প্রতিষ্ঠাতা কে? – কুতুবউদ্দিন
আইবেক।
কুতুবউদ্দিন আইবেক মৃত্যুবরন করেন কবে? – ১২১০ সালে।
কোন সুলতান ‘সুলতানই আজম’ খেতাবে
ভুষিত হন? – সুলতান
ইলতুৎমিশ।
দিল্লীর কুতুব মিনার কে নির্মান করেন? – সুলতান কুতুবউদ্দিন-এর সময় নির্মান শুরু এবং
ইলতুৎমিশের প্রত্যক্ষ পৃষ্ঠপোষকতায় সমাপ্ত।
মুহমদ বিন তুঘলক (উলুখ খান) কোন সালে
দিল্লীর সিংহাসনে আসীন হয়? – ১৩২৫
সালে।
ইব্রাহীম লোদী সিংহাসনে আরোহন করেন
কবে? – ১৫১৭
সালে।
পানি পথের প্রথম যুদ্ধ কবে সংঘটিত হয়? – ১৫২৬ সালে।
পানি পথের প্রথম য্দ্ধু কার কার মধ্যে
সংঘঠিত হয়? – ইব্রাহিম
লোদী ও সম্রাট বাবরের মধ্যে।
কাকে ‘শাহ-ই- বাঙাল’ উপাধিতে ভুষিত
করা হয়? – সমগ্র
বাংলার প্রথম সুলতান শামছুদ্দীন ইলিয়াস শাহ।
বাংলার সুলতানদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ
সুলতান কে ছিলেন? – আলাউদ্দিন
হোসেন শাহ।
নাসিরউদ্দিন মাহমুদ কবে বাংলার
সিংহাসনে বসেন? – ১৪৪২
সালে।
কে জালাল উদ্দিন মুহম্মদ নাম ধারন করে
বাংলার সিংহাসনে আরোহণ করেন? – রাজা
গণেশের ছেলে যদু সেন।
কার পৃষ্ঠপোষকতায় বাংলায় মহাভারত রচিত
হয়? – পরাগল
খান ও ছুটি খান।
কোন মুসলমান সুলতান সর্বপ্রথম সমগ্র
বাংলার অধিপতি হন? – ইলিয়াস
শাহ।
মালদহের বড় পান্ডু্রয়ার বিখ্যাত আদিনা
মসজিদ কে নির্মান করেন? – সিকান্দার
শাহ।
গৌড়ের কদম রসুল ও বড় সোনা মসজিদ
নির্মান করেন কে? – নসরত
শাহ।
উত্তর আফ্রিকার পর্যটক ইবনে বতুতা
পূর্ব বাংলায় কার আমলে এসেছিলেন? – মুহম্মদ
বিন তুঘলক।
কার শাসনামলে পীর খানজাহান আলী খুলনা
অঞ্চলে ইসলাম ধর্ম প্রচারে নিয়োজিত হন? – নাসিরুদ্দীন মুহাম্মদ শাহ।
বাংলার কোন শাসনকর্তার সময় হযরত
শাহজালাল (রাঃ) ধর্ম প্রচারে বাংলায় আসেন? – সুলতান
শামসুদ্দিন ফিরোজ শাহ।
আলাউদ্দিন হোসেন শাহের রাজধানী ছিল
কোথায়? – একডালা।
সুলতানী আমলে লোকেরা বেচাকেনার জন্য
ব্যবহার করত? – রৌপ্য
মুদ্রা।
কোন বিজেতা অশ্ববিক্রেতার বেশে নদীয়া
আক্রমন করেন? – বখতিয়ার
খলজি।
বখতিয়ার খলজি কোন স্থানে মৃত্যুবরন
করেন? – দেবকোটে।
কতজন সৈন্য নিয়ে বখতিয়ার খলজি
বাংলাদেশ জয় করেন? – ১৭
জন।
ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বখতিয়ার খিলজী
কবে নদীয়া আক্রমন করে? – ১২০৪
খ্রিঃ।
কোন শতকে বাংলায় মুসলিম আধিপত্য
প্রতিষ্ঠিত হয়? – ত্রয়োদশ
শতকে।
সুলতান মাহমুদ ভারতবর্ষ আক্রমন করে কত
বার? – ১৭
বার।
সুলতাল মাহমুদ কোন সালে ভারত আক্রমন
করেন? – ১০০০
সালে।
সুলতান মাহমুদ কে ছিলেন? – গজনীর অধিপতি।
মুহম্মদ ঘুরী ও পৃথ্বীরাজের মধ্যে কোন
যুদ্ধ অনুষ্ঠিত হয়? – তরাইনের
প্রথম যুদ্ধ।
পরিব্রাজক ইবনে বতুতা কার সময়ে
দিল্লীতে আসেন? – মুহাম্মদ
বিন তুঘলক।
ইবনে বতুতা কোন দেশের অধিবাসী ছিলেন? – উত্তর আফ্রিকার মরক্কো।
পূর্বে বলঘকপুর বা বিদ্রোহের দেশ নামে
পরিচিতি ছিল? – বাংলা।
দিল্লীর সিংহাসনে আরোহনকারী প্রথম
মুসলমান নারী কে? – সুলতানা
রাজিয়া।
সুলতান মাহমুদের সভাকবি কে ছিলেন? – মহা কবি ফেরদৌসি।
নামকরা দার্শনিক ও জ্যের্তিবিদ আল
বিরুনী কার রাজ সভায় কর্মরত ছিলেন? – সুলতান
মাহমুদের।
ইবনে বতুতা কেন বাংলাদেশকে
‘ধনসম্পদপূণ নরক’ বা ‘দোযখপুর নিয়ামত’ বলেন? – সম্পদের
প্রাচুর্য ও প্রতিকূল আবহাওয়ার জন্য।
বাংলার অপরূপ বর্ণনা পাওয়া যায় ইবনে
বতুতার কোন গ্রন্থে? – ‘কিতাবুল
রেহালা’।
সুলতান মাহমুদ বারবার ভারত আক্রমনের
কারণ কি ছিল? – ধনসম্পদ
লুট করার জন্য।
দিল্লী হতে রাজধানী দেবগিরিতে
স্থানান্তর করেন কে? – মুহম্মদ
বিন তুঘলক।
ভারতে কে সর্বপ্রথম তুর্কী সাম্রাজ্য
বিন্তার করেন? – মুহাম্মদ
ঘুরী।
ভারতে তুর্কী সাম্রাজ্যের প্রকৃত
প্রতিষ্ঠাতা কে? – কুতুবউদ্দিন
আইবেক।
কুতুবউদ্দিন আইবেক মৃত্যুবরন করেন কবে? – ১২১০ সালে।
কোন সুলতান ‘সুলতানই আজম’ খেতাবে
ভুষিত হন? – সুলতান
ইলতুৎমিশ।
দিল্লীর কুতুব মিনার কে নির্মান করেন? – সুলতান কুতুবউদ্দিন-এর সময় নির্মান শুরু এবং
ইলতুৎমিশের প্রত্যক্ষ পৃষ্ঠপোষকতায় সমাপ্ত।
মুহমদ বিন তুঘলক (উলুখ খান) কোন সালে
দিল্লীর সিংহাসনে আসীন হয়? – ১৩২৫
সালে।
ইব্রাহীম লোদী সিংহাসনে আরোহন করেন
কবে? – ১৫১৭
সালে।
পানি পথের প্রথম যুদ্ধ কবে সংঘটিত হয়? – ১৫২৬ সালে।
পানি পথের প্রথম য্দ্ধু কার কার মধ্যে
সংঘঠিত হয়? – ইব্রাহিম
লোদী ও সম্রাট বাবরের মধ্যে।
কাকে ‘শাহ-ই- বাঙাল’ উপাধিতে ভুষিত
করা হয়? – সমগ্র
বাংলার প্রথম সুলতান শামছুদ্দীন ইলিয়াস শাহ।
বাংলার সুলতানদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ
সুলতান কে ছিলেন? – আলাউদ্দিন
হোসেন শাহ।
নাসিরউদ্দিন মাহমুদ কবে বাংলার
সিংহাসনে বসেন? – ১৪৪২
সালে।
কে জালাল উদ্দিন মুহম্মদ নাম ধারন করে
বাংলার সিংহাসনে আরোহণ করেন? – রাজা
গণেশের ছেলে যদু সেন।
কার পৃষ্ঠপোষকতায় বাংলায় মহাভারত রচিত
হয়? – পরাগল
খান ও ছুটি খান।
কোন মুসলমান সুলতান সর্বপ্রথম সমগ্র
বাংলার অধিপতি হন? – ইলিয়াস
শাহ।
মালদহের বড় পান্ডু্রয়ার বিখ্যাত আদিনা
মসজিদ কে নির্মান করেন? – সিকান্দার
শাহ।
গৌড়ের কদম রসুল ও বড় সোনা মসজিদ
নির্মান করেন কে? – নসরত
শাহ।
উত্তর আফ্রিকার পর্যটক ইবনে বতুতা
পূর্ব বাংলায় কার আমলে এসেছিলেন? – মুহম্মদ
বিন তুঘলক।
কার শাসনামলে পীর খানজাহান আলী খুলনা
অঞ্চলে ইসলাম ধর্ম প্রচারে নিয়োজিত হন? – নাসিরুদ্দীন মুহাম্মদ শাহ।
বাংলার কোন শাসনকর্তার সময় হযরত
শাহজালাল (রাঃ) ধর্ম প্রচারে বাংলায় আসেন? – সুলতান
শামসুদ্দিন ফিরোজ শাহ।
আলাউদ্দিন হোসেন শাহের রাজধানী ছিল
কোথায়? – একডালা।
সুলতানী আমলে লোকেরা বেচাকেনার জন্য
ব্যবহার করত? – রৌপ্য
মুদ্রা
কোন বিজেতা অশ্ববিক্রেতার বেশে নদীয়া
আক্রমন করেন? – বখতিয়ার
খলজি।
বখতিয়ার খলজি কোন স্থানে মৃত্যুবরন
করেন? – দেবকোটে।
কতজন সৈন্য নিয়ে বখতিয়ার খলজি
বাংলাদেশ জয় করেন? – ১৭
জন।
মুঘল আমল
মুঘল সাম্রাজ্য কে
প্রতিষ্ঠা করেন? – সম্রাট
বাবর (জহির উদ্দিন মুহাম্মদ) ১৫২৬ সালে।
বাবর কখন ভারত আক্রমণ করেন তখন
দিল্লীর শাসক ছিলেন কে? – ইব্রাহিম
লোদী।
বাবর ও ইব্রাহিম লোদীর মধ্যে পানিপথের
প্রথম যুদ্ধ কত সালে সংঘটিত হয়? – ১৫২৬
সালে।
১৫৫৬ সালে পানিপথের দ্বিতীয় যুদ্ধ কার
মধ্যে সংঘটিত হয়? – আকবরের
সেনাপতি বৈরাম খান ও হিমুর মধ্যে।
১৭৬১ সালে সংঘটিত পানিপথের তৃতীয়
যুদ্ধ কোন কোন পক্ষ অংশ নেয়? – আহমদ
শাহ আবদালী ও মারাঠা শক্তি।
পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধকে কেন্দ্র করে
রচিত মুনীর চৌধুরীর বিখ্যাত নাটক কোনটি? – রক্তাক্ত
প্রান্তর।
কোন মহাকাব্য পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধকে
কেন্দ্র করে রচিত হয়েছে? – কায়কোবাদের
‘মহাশ্মশান’।
বাবরের কোন পুত্র দিল্লীর সম্রাট হন? – হুমায়ুন।
হুমায়ুন কার সাথে যুদ্ধে পরাজিত
হন? – শেরশাহ।
কে গৌড়ের চমৎকার প্রাসাদ আর প্রাকৃতিক
সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে এর নাম দেন ‘জান্নাতাবাদ’? – সম্রাট
হুমায়ুন।
কে ‘গ্রান্ড ট্যাংক রোড’ নির্মাণ করেন? – শেরশাহ।
আধুনিক ব্যাংকিং প্রথার বিকাশ ঘটে কোন
আমলে? – মুঘল
আমলে (শেরশাহের সময়)।
ভারতবর্ষে ‘ঘোড়ার ডাক’ প্রচলন করেন কে? – শেরশাহ।
আকবর কত বছর বয়সে দিল্লীর সিংহাসন
আরোহন করেন? – ১৩
বছর।
‘দ্বীন-ই-ইলাহি’ ধর্মের ও ‘বাংলা
নববর্ষের’ প্রবর্তক কে? – সম্রাট
আকবর।
‘জিজিয়া কর’ ও ’তীর্থকর’ কে রহিত করেন? – সম্রাট আকবর।
‘মনসবদারী প্রথা’ কে প্রচলন করেন? – আকবর।
সম্রাট আকবর কত সালে বাংলা বিজয় করেন? – ১৫৫৬ সালে।
সম্রাট আকবরের সভাকবি কে ছিলেন? – আবুল ফজল।
তানসেন কে? – আকবরের রাজসভার গায়ক।
কে সরকারি কাজে ফার্সি ভাষা চালু করেন? – আকবরের রাজস্বমন্ত্রী টোডরমল।
মীর জুমলা কে? – আওরঙ্গজেবের সেনাপতি।
কোন যুদ্ধের ফলে বাংলাদেশে মুঘল
সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হয়? – রাজমহলের
যুদ্ধে।
রাজস্ব আদায়ের জন্য কে ইজারাদারী
প্রথা প্রবর্তন করেন? – মুর্শিদকুলি
খান।
বাংলার রাজধানী ঢাকা থেকে
মুর্শিদাবাদে স্থানান্তরিত করেন কে? – মুর্শিদকুলি
খান।
বাংলায় আফগান শাসনের প্রতিষ্ঠাতা কে? – শের খান সুর।
চট্টগ্রামের নাম ইসলামাবাদ রাখেন কে? – শায়েস্তা খান।
ইসলাম খান কোথা থেকে ঢাকায় রাজধানী
স্থাপন করেছিলেন? – রাজমহল
থেকে (১৬১০)।
লালবাগ কেল্লার গেটের সামনে এক
গম্বুজওয়ালা কারুকাজমণ্ডিত স্থাপত্য নিদর্শনটি কী? – পরিবিবির মাজার।
পরিবিবি কে ছিলেন? – নবাব সুবেদার শায়েস্তা খানের কন্যা।
পরিবিবির আসল নাম কী? – ইরান দুখত।
অন্যান্য তথ্য : মধ্য যুগ
কোন মুসলমান সুলতান
সর্বপ্রথম সমগ্র বাংলার অধিপতি হন? – শামসুদ্দিন
ইলিয়াস শাহ।
কোন সুলতানের আমলে সম্রাট আকবর বাংলা
জয় করেন? – দাউদ
কররাণী।
ফখরুদ্দিন মোবারক শাহ কখন সোনারগাঁয়ের
স্বাধীনতা ঘোষণা করেন? – ১৩৩৮
খ্রিস্টাব্দে।
কুরআনের আদেশ ও উলামাদের উপেক্ষা করে
কোন শাসক নিজের মতামতের ভিত্তিতে রাজ্য শাসন করতেন? – আলাউদ্দিন খলজী।
মূল্য নিয়ন্ত্রণ নীতির প্রবক্তা কে? – আলাউদ্দিন খলজী।
চেঙ্গিস খাঁর আসল নাম কী? – তেমুজিন (মঙ্গোলিয়ার অধিবাসী ছিলেন)।
চেঙ্গিস কথার অর্থ কী? – শক্তিশালী।
কুতুব মিনারের নির্মাণ কাজ কে শেষ
করেন? – ইলতুৎমিশ।
ভারতের কোন বাদশাহকে বাগদাদের খলিফা
কর্তৃক স্বীকৃতি ও উপাধি দেয়া হয়? – ইলতুৎমিশকে।
হযরত শাহজালাল (রা) কোন শাসনামলে
বাংলায় আসেন? – শামসুদ্দিন
ফিরোজ শাহের আমলে।
কোন সুলতানের আমলে বাংলার মুসলমান
রাজ্য সর্বাধিক বিস্তার লাভ করে? – শামসুদ্দিন
ফিরোজ শাহের আমলে।
বাংলার সর্বশ্রেষ্ঠ সুলতান কে? – আলাউদ্দিন হোসেন শাহ (৪৫ বছর রাজত্ব করেন)।
বাংলা ভাষায় প্রথম মহাভারত রচিত হয়
কার পৃষ্ঠপোষকতায়? – পরাগন
খান ও ছুটি খান।
বাংলার আকবর বলা হতো কাকে? – হোসেন শাহকে।
উত্তর আফ্রিকার (মরক্কো) পর্যটক ইবনে
বতুতা পূর্ব বাংলায় এসেছিলেন কার আমলে? – মুহম্মদ
বিন তুঘলক।
কার শাসনামলে পীর খান জাহান আলী
বাগেরহাট অঞ্চলে ইসলাম ধর্ম প্রচার করেন? – নাসিরুদ্দিন
মাহমুদ।
ঢাকার ধোলাই খাল কে খনন করেন? – সুবেদার ইসলাম খান।
পাঞ্জাবের অমৃত সরে আধুনিক
স্বর্ণমন্দির প্রতিষ্ঠা করেন কে? – গুরু
অর্জ্জুন।
কোন সম্রাটের মৃত্যুর পর মুর্শিদকুলি
খান স্বাধীনভাবে বাংলা শাসন করেন? – আওরঙ্গজেব।
ভারতে কে সর্বপ্রথম তুর্কী সাম্রাজ্য
বিস্তার করে? – মোহাম্মদ
ঘুরী।
মোহাম্মদ ঘুরী ও পৃথ্বিরাজের মধ্যে
কোন যুদ্ধ অনুষ্ঠিত হয়েছিল? – তরাইনের
প্রথম ও দ্বিতীয় যুদ্ধ।
‘কাশ্মীরের আকবর’ বলা হয় কাকে? – জৈন-উল-আবেদিনকে।
‘বাংলার আকবর’ বলা হয় কাকে? – আলাউদ্দিন হোসেন শাহকে।
শেরশাহ কোন শাসক ছিলেন? – আফগান।
ভারত বর্ষে ‘দাম’ মুদ্রার প্রচলন করেন
কে? – শেরশাহ।
রাজপুত নীতির প্রবর্তক কে? – সম্রাট আকবর।
ফতেপুরসিক্রির সঙ্গে কোন মুঘল
সম্রাটের নাম জড়িত? – আকবর।
ওসমানী উদ্যানের সামনে রক্ষিত কামানটি
কোন যুদ্ধে ব্যবহৃত হয়েছিল? – আসাম
যুদ্ধে।
ওসমানি উদ্যানের সামনে রক্ষিত কামানটি
কে ব্যবহার করেন? – মীর
জুমলা।
ঢাকা গেইট কে নির্মাণ করেন? – মীর জুমলা।
শাহজাহানের স্ত্রীর নাম কী? – মমতাজ।
তাজমহলের স্থপতি কে ছিলেন? – ওস্তাদ ঈসা সিরাজী।
‘ময়ুর সিংহাসনের’ শিল্পী কে ছিলেন? – শিল্পী বেবাদল খাঁন।
মারাঠা বংশের শ্রেষ্ঠ নরপতি কে ছিলেন? – শিবাজী।
ইতিহাসে ‘পার্বত্য মুষিক’ নামে কে
পরিচিত? – শিবাজী।হুমায়ুনের
পিতার নাম — বাবর
হুমায়ুন সিংহাসনচ্যুত হয় — ১৭ মে,
১৫৪০ সালে।
হুমায়ুন ও শেরখার মধ্যে কণৌজ যুদ্ধ হয়
— ১৫৪০ সালে।
বাংলাকে 'জান্নাতবাদ' বলে
ঘোষনা করেন – সম্রাট হুমায়ুন
শের শাহের প্রকৃত নাম — ফরিদ খান। তবে তিনি শের খান নামেও পরিচিত।
শের শাহ তার সাম্রাজ্যকে কতটি সরকার
বা ভাগে ভাগ করেন — ৪৭ টি
'কবুলিয়ত' ও 'পাট্টা' প্রথার
প্রচলন করেন — শের শাহ
'দাম' নামক মুদ্রার প্রচলন করেন
— শের শাহ
'গ্রান্ড–ট্রাঙ্ক' রোড
নির্মান করেন — শের শাহ
'গ্রান্ড–ট্রাঙ্ক' রোড
অন্য কি নামে পরিচিত — সড়ক–ই–আজম
ভারতবর্ষে 'ঘোড়ার
ডাক' ব্যবস্থার প্রচলন করেন — শের শাহ
আকবর জন্মগ্রহণ করেন — ১৫ অক্টোবর ১৫৪২ সালে
তার পুরো নাম — আলালউদ্দীন মুহাম্মদ আকবর
আকবর কত বছর বয়সে সিংহাসনে বসেন — ১৪ বছর
'বিক্রমাদিত্য' উপাধি
ছিল — হিমুর
মুঘল সাম্রাজ্যের শ্রেষ্ঠ শাসক ছিলেন
— সম্রাট আকবর
আকবর বাংলা বিজয় করেন — ১৫৭৬ সালে
'মনসবদারী প্রথা' প্রচলন
করেন — আকবর
'জিজিয়া কর' ও 'তীর্থ
কর' রহিত করেন — সম্রাট আকবর
টোডরমলের নাম সংস্করণের সাথে জড়িত — রাজস্ব
বাংলা সন প্রবর্তন করেন — সম্রাট আকবর
বাংলা সন গণনা কার্যকর করা হয় — ৫ নভেম্বর ১৫৫৬ (হিজরি ১৯৬৩)
আইন–ই–আকবরী গ্রন্থের রচয়িতা — আবুল ফজল
মানসিংহ কে ছিলেন — আকবরের সেনাপতি
কোন সম্রাটের আমলে ইংরেজরা বাংলায়
বাণিজ্য করার অনুমতি পায় — জাহাঙ্গীর
নূরজাহান ছিলেন — জাহাঙ্গীরের স্ত্রী
আগ্রার দুর্গ নির্মান করেন — সম্রাট জাহাঙ্গীর
সম্রাজ্ঞী নূরজাহানের প্রকৃত নাম — মেহেরুন্নিসা
শাহজাহানের বাল্যনাম — খুররম
গুজরাট ও দাক্ষিণাত্যে দুর্ভিক্ষ দেখা
দেয় — ১৬৩০ সালে
বাংলাদেশকে ভারতের 'শস্য
ভান্ডার' বলেছিলেন — বার্ণিয়ার
আগ্রার তাজমহল নির্মাণ করেন — শাহজাহান
তাজমহল অবস্থিত — আগ্রার যমুনা নদীর তীরে
তাজমহলের স্থপতি — ওস্তাদ ঈশা খাঁ
Prince of Builders নামে খ্যাত — শাহজাহান
সম্রাট শাহজাহানের নির্মিত সিংহাসনের
নাম — ময়ূর সিংহাসন
কোহিনূর মণি ও ময়ূর সিংহাসন কে লুণ্ঠন
করেন — পারস্যের সম্রাট নাদির
শাহ ( ১৭৩৯ সালে)
কোন যুদ্ধের ফলে বাংলা মুঘল
সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হয় — রাজমহলের
যুদ্ধ
ঢাকার আগে বাংলার রাজধানী ছিল — রাজমহলে
লালবাগ দুর্গ নির্মানের কাজ করেন — শায়েস্তা খান
বাংলায় সুবেদারী শাসন প্রতিষ্ঠিত হয় — বার ভুঁইয়াদের আমলে
ঢাকায় ১ম বাংলার রাজধানী করেন — ইসলাম খান (১৬১০ সালে)
ঢাকার নাম জাহাঙ্গীরনগর করেন — ইসলাম খান
দোলাইখাল নির্মান করেন — ইসলাম খান
বড় কাটরা নির্মান করেন — শাহ সুজা
ঢাকা গেট নির্মান করেন — মীর জুমলা
লালবাগ কেল্লা নির্মান করেন — শায়েস্তা খান
শায়েস্তা খানের আমলে চালের দাম — টাকায় আট মণ
চট্টগ্রাম ও সন্দীপ দখল করেন — শায়েস্তা খান
মুঘল সাম্রাজ্যের
পতন হয় — ১৮৫৭ সালে
মুঘল সাম্রাজ্যের স্থিতিকাল — (১৬২৬-১৮৫৭)
সাল
পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধ — ১৭৬১ সালে
মীর জুমলা ছিলেন — সম্রাট আওরঙ্গজেবের সেনাপতি
মোঘল সাম্রাজ্যের শেষ সম্রাট ছিলেন — দ্বিতীয় বাহাদুর শাহ
সিপাহি বিদ্রোহের সাথে স্মৃতিবিজড়িত
স্থান — বাহাদুর শাহ পার্ক
ইতিহাস : আধুনিক যুগ (১৭৬৬-১৯৪৭)
বাংলায় ‘চিরস্থায়ী ভূমি
ব্যবস্থা’ কে প্রবর্তন করেন? – লর্ড
কর্ণওয়ালিস।
উপমহাদেশে প্রথম ব্রিটিশ গভর্নর কে? – লর্ড ক্লাইভ
সতীদাহ প্রথা বিলোপ করেন কে? – বেন্টিঙ্ক।
বাংলায় ইউরোপীয় বণিকদের মধ্যে প্রথম
কাদের আগমন ঘটে? – পর্তুগিজ।
ব্রাহ্ম সমাজের প্রতিষ্ঠাতা হলেন – রাজা
রামমোহন রায়।
ইলা মিত্র অংশগ্রহণ করেন – তেভাগা
আন্দোলনে।
চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত কোন সালে
প্রবর্তত হয়? – ১৭৯৩
সালে।
বাংলায় ইউরোপী বণিকদের মধ্যে প্রথম
কারা এসেছিল? – পর্তুগীজ।
চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত কে প্রবর্তন করেন? – লর্ড কর্নওয়ালিস।
ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ কখন প্রতিষ্ঠিত হয়? – ১৮০০ সালে।
বঙ্গবঙ্গ কোন সনে রদ করা হয়? – ১৯১১ সালে।
ভারতে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসনের
অবসান ঘটে কোন সনে? – ১৮৫৮
সালে।
কোন ইউরোপীয় সর্বপ্রথম সমুদ্র পথে
ভারত আগমন করেন? – ভাস্কো-দা-গামা
কোন সালে ছিয়াত্তরের মন্বন্তর ঘটে? – বাংলা ১১৭৬ সালে।
বঙ্গভঙ্গের বছর কোনটি? – ১৯০৫ সাল।
বাংলায় ফরায়েজী আন্দোলনের সূচনাকারী
কে? – হাজী
শরিয়তউল্লাহ।
ভারত-পাকিস্তান বিভক্ত করে কোন কমিশন? – র্যাডক্লিফ কমিশন।
উপমহাদেশে ইউরোপীয় সাম্রাজ্য স্থাপনের
প্রথম চেষ্টা করেছিল কারা? – ফরাসিরা।
ইউরোপ থেকে সমুদ্র পথে ভারতবর্ষে আসার
পথ (উত্তমাশা অন্তরীপ হয়ে) আবিষ্কৃত হয় কত সালে? – ১৪৮৭ সালে।
ইউরোপ থেকে সমুদ্রপথে ভারত বর্ষে আসার
পথ আবিষ্কার করেন কে? – বার্থোলোমিউ
দিয়াজ।
পর্তুগীজ নাবিক ভাস্কো-দা-গামা
ভারতবর্ষে আগমন করেন কত সালে? – ১৪৯৮
সালে।
ইউরোপীয় বণিকদের মধ্যে সর্বপ্রথম কারা
ভারতবর্ষে আগম করেন? – পর্তুগীজ।
ভারতবর্ষে আগমনকারী প্রথম ইউরোপীয়
‘পর্তুগীজ’ কত সালে বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে আগমন করেন? – ১৫১৬ সালে। (১৫১০ সালে যদিও পর্তুগীজরা ঝটিকা সফরে
সমুদ্রপথে ভারতবর্ষে এসেছিল)।
পর্তুগীজরা বাংলার কোথায় বাণিজ্য কুঠি
স্থাপন করেছিল? – চট্টগ্রামে।
পর্তুগীজদের পর কারা বাণিজ্যের জন্য
বাংলায় আগমন করেন? – ওলন্দাজরা/ডাচরা
(১৬০২ সালে)।
ডাচ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি কোথায়
তাদের বাণিজ্য কুঠির স্থাপন করেছিল? – চেন্নাই
ও পশ্চিম বাংলায়।
কত সালে ‘ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি’ গঠিত
হয়? – ১৬০০
সালে।
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি কত সালে
বাণিজ্যের জন্য বাংলায় আসেন? – ১৯০৮
সালে।
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি গঠন করেছিল
কারা? – ইংরেজরা।
ইংরেজরা বাংলার কোন স্থানে প্রথম কুঠি
স্থাপনের অনুমতি লাভ করে? – সুরাটে
(১৬০৮ সালে)।
ইংরেজরা সুরাটে কুঠির নির্মাণের জন্য
কোন মুঘল সম্রাটের অনুমতি লাভ করে? – জাহাঙ্গীরের।
দিনেমার (ডেনমার্ক) কত সালে বাণিজ্যের
উদ্দেশ্যে বাংলায় আগমন করেন? – ১৬১৬
সালে।
কত সালে দিনেমার’রা ইংরেজদের নিকট সকল
বাণিজ্য কুঠি বিক্রি করে চলে যায়? – ১৬৪৫
সালে।
ইউরোপীয় বনিকদের মধ্যে ফরাসীরা কত
সালে বাংলায় আগমন করেন? – ১৬৬৮
সালে।
বাংলার প্রথম স্বাধীন নবাব কে? – মুর্শিদকুলি খাঁ।
বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব কে? – নবাব সিরাজউদ্দৌলা।
কোন সালে বাংলার প্রথম স্বাধীন নবাব
মুর্শিদকুলি খাঁ সিংহাসন আরোহন করেন? – ১৭১৭
সালে।
বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলা
বাংলার সিংহাসন আরোহণ করেন কবে? – ১৭৫৬
সালে।
কত সালে নবাব সিরাজউদ্দৌলা ফোর্ট
উইলিয়াম দুর্গ দখল করেন? – ২০
জুন ১৭৫৬ সালে।
বর্গী নামে পরিচিত কারা? – মারাঠারা।
কত সালে পলাশীর যুদ্ধ সংঘটিত হয়? – ১৭৫৭ সালের ২৩ জুন।
পলাশীর যুদ্ধে নবাব সিরাজউদৌলার
সেনাপতি ছিল কে? – বিশ্বাসঘাতক
মীর জাফর।
১৭৬৪ সালে ‘বক্সারের যুদ্ধ’ কোন
পক্ষদ্বয়ের মধ্যে সংঘটিত হয়? – ইংরেজ
ও মীর কাসিম।
বাংলার প্রথম ইংরেজ গভর্নর কে ছিলেন? – লর্ড ক্লাইভ।
পলাশীর যুদ্ধের উপর ভিত্তি করে
‘পলাশীর যুদ্ধ’ গ্রন্থটি কার লেখা? – নবীনচন্দ্র
সেন।
অন্ধকূপ হত্যার পরিকল্পনাকারী কে? – হলওয়েল।
‘অন্ধকূপ হত্যা’ কী? – হলওয়েল কর্তৃক সিরাজউদ্দৌলার বিরুদ্ধে ফোর্ট উইলিয়াম
দুর্গে ১২৩ জন ইংরেজকে হত্যার মিথ্যা প্রচার।
‘অন্ধকুপ হত্যা’ সংঘটিত হয় কত সালে? – ১৭৫৬ সালে।
কলকাতার নাম পরিবর্তন করে
সিরাজউদ্দৌলা কী রাখেন? – আলিনগর
(১৭৫৬ সালে)।
বাংলায় ইংরেজদের প্রভূত্ব বিস্তার
‘দ্বৈত শাসন’ ব্যবস্থার প্রবর্তক কে? – লর্ড ক্লাইভ।
‘দ্বৈত শাসন’ ব্যবস্থা চালু হয় কত সালে? – ১৭৬৭ সালে।
‘দ্বৈত শাসন’ ব্যবস্থা কে বিলোপ সাধন
করেন? – ওয়ারেন
হেস্টিং (১৭৭২ সালে)।
উপমহাদেশে প্রথম ‘রাজস্ব বোর্ড’
স্থাপন করেন কে? – ওয়ারেন
হেস্টিংস।
ইতিহাস খ্যাত দুর্ভিক্ষ ‘ছিয়াত্তরের
মন্বন্তর’ হয়েছিল ইংরেজি কত সালে? – ১৭৭০
সালে (বাংলা – ১১৭৬)।
লর্ড ক্লাইভ প্রবর্তিত দ্বৈত শাসনের
কুফল বা প্রতিক্রিয়া কোনটি? – ছিয়াত্তরের
মন্বন্তর।
‘পঞ্চাশের মন্বন্তর’ হয়েছিল ইংরেজি কত
সালে? – ১৯৪৩
সালে (বাংলা ১৩৫০ সালে)।
কত সালের দুর্ভিক্ষের উপর ভিত্তি করে
শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন ‘ম্যাডোনা-৪৩’ বিখ্যাত ছবিটি আঁকেন? – ইংরেজি ১৯৪৩ বা বাংলা ১৩৫০ সালের দুর্ভিক্ষ।
ব্রিটিশ পার্লামেন্টে ‘রেগুলেটিং
এ্যাক্টি’ পাস হয় কত সালে? – ১৭৭৪
সালে।
বাংলায় ‘চিরস্থায়ী ভূমি ব্যবস্থা’ কে
প্রবর্তন করেন? – লর্ড
কর্ণওয়ালিস।
বাংলার কোন গভর্নর ইংরেজদের বিনা
শুল্কে বাণিজ্য করার অনুমতি দেন? – শায়েস্তা
খান।
কলকাতা নগরী কে প্রতিষ্ঠা করেন? – ইংরেজ কর্মচারী জব চার্নক।
কোন ইংরেজ লেখকের রচনায় মুসলমান
জমিদারের করুন চিত্র তুলে ধরা হয়েছে? – উইলিয়াম
হান্টার।
কাদের দৌরাত্ম্য ও শোষণ বাংলায় ইংরেজ
শাসনের এক কলঙ্কময় অধ্যায় সূচনা করে? – নীলকরদের
দৌরাত্ম্য ও শোষণে।
সিপাহী বিদ্রোহের পর ইংরেজরা শেষ মুগল
সম্রাট দ্বিতীয় বাহাদুর শাহকে কোথায় নির্বাসনে প্রেরণ করে? – মায়ানমারে।
বাংলায় চিরস্থায়ী ভূমি ব্যবস্থা
প্রবর্তন করা হয় কত সালে? – ১৭৯৩
সালের ২৩ মার্চ।
পাঁচশালা বন্দোবস্তের প্রবর্তন করেন
কে? – ওয়ারেন
হেস্টিংস।
‘অধীনতামূলক মিত্রতা’ নীতির প্রবর্তক
কে? – লর্ড
ওয়েলেসলী।
‘সূর্যাস্ত আইনের’ প্রবর্তক কে? – লর্ড কর্ণওয়ালিস
‘সাম্রাজ্যবাদী স্বত্ব বিলোপ নীতি’র
প্রবর্তক কে? – লর্ড
ডালহৌসী (১৮৫৩ সালে)।
‘সতীদাহ প্রথা’ বিলোপ সাধন করা হয় কত
সালে? – ১৮২৯
সালে।
‘সতীদাহ প্রথার’ বিলোপ সাধন করেন কে? – লর্ড বেন্টিঙ্ক।
কৃতদাস প্রথাম বিলোপ সাধন করেন কে, কত
সালে? – যুক্তরাষ্ট্রের
প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকন, ১৮৬৩ সালে।
আদালতে ফারসি ভাষার পরিবর্তে ইংরেজি
ভাষার প্রচলন শুরু হয় কত সালে? – ১৮৩৫
সালে।
আদালতে ফারসি ভাষার পরিবর্তে ইংরেজি
ভাষার প্রচলন করেন কে? – লর্ড
বেন্টিঙ্ক।
‘বিধবা বিবাহ’ আইন প্রচলন করা হয় কত
সাল থেকে? – ১৮৫৬
সালে।
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসনের অবসান
ঘটে কবে? – ১৮৫৮
সালে।
ভারতবর্ষে ইংরেজ সরকারের শাসন শুরু হয়
কত সাল থেকে? – ১৮৫৮
সালে।
উপমহাদেশে প্রথম ব্রিটিশ গভর্নর কে? – লর্ড ক্লাইভ।
উপমহাদেশের সর্বশেষ ব্রিটিশ গভর্নর কে
ছিলেন? – লর্ড
মাউন্ট ব্যাটেন।
বাংলার রাজধানী মুর্শিদাবাদ থেকে
কলকাতায় স্থানান্তর করেন কে? – ওয়ারেন
হেস্টিংস।
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি কত বছর
উপমহাদেশ শাসন করেছিল? – ১০০
বছর (১৭৫৭ – ১৮৫৭)।
কোম্পানির বিরুদ্ধে আন্দোলন
ফরায়েজী
আন্দোলন
ভারতবর্ষে ব্রিটিশ বিরোধী
সর্বপ্রথম স্বতঃস্ফুর্ত আন্দোলন কোনটি? – ফরায়েজী
আন্দোলন (একটি ধর্মীয় সংস্কার আন্দোলন)।
ফরায়েজী আন্দোলনের প্রবর্তক কে? – হাজী মুহাম্মদ শরীয়তুল্লাহ।
ফরায়েজী আন্দোলনের প্রধান কেন্দ্র ছিল
কোথায়? – ফরিদপুর।
ফরায়েজী আন্দোলনের প্রধান কেন্দ্র ছিল
কোথায়? – ফরিদপুর।
হাজী শরীয়তুল্লাহ কোথায় জন্মগ্রহণ
করেন? – বর্তমান
মাদারীপুর জেলাধীন শিবচর থানায় শামাইল গ্রামে (১৭৮৯ সালে)।
ফরায়েজী আন্দোলনকে রাজনৈতিক আন্দোলনে
রূপদান করেন কে? – দুদু
মিয়া (আসল নাম – মুহাম্মদ মহসিন উদ্দিন)।
তিতুমীর আন্দোলন
নারিকেল বাড়িয়ায় বাঁশের
কেল্লা কে, কত সালে নির্মাণ করেন? – তিতুমীর; ১৮৩১
সালে।
তিতুমীরের প্রকৃত নাম কী? – সৈয়দ নিসার আলী।
কার নেতৃত্বে বাঁশের কেল্লা ধ্বংস হয়? – লেফটেন্যান্ট কর্ণেল স্টুয়ার্ট।
প্রথম দিকে ভারতবর্ষে স্বাধীনতা
আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন কে? – তিতুমীর।
কোন বাঙালী প্রথম ইস্ট ইন্ডিয়া
কোম্পানির বিরুদ্ধে অস্ত্র ধারণ করে শহীদ হয়েছিলেন? – শহীদ তিতুমীর (১৮৩১ সালে)।
হাজী শরীয়তুল্লাহ বাংলার নাম দেন কী? – দারল হারব (বিধর্মীদের দেশ)।
ফকির আন্দোলন
ফকির আন্দোলনের উদ্দেশ্য
কী? – ইংরেজ
শাসনের বিরুদ্ধে ফকির সন্ন্যাসীদের সশস্ত্র সংগ্রাম।
ফকির আন্দোলনের প্রধান নেতা কে? – মজনু শাহ মাস্তানা।
ফকির আন্দোলনের ব্যাপ্তিকাল কত? – ১৭৫৭ – ১৮৫৭ সাল।
কোন সালে ফকিররা প্রথম ইংরেজদের উপর
হামলা চালায়? – ১৭৬৩
সালে।
সিপাহী বিদ্রোহ
সিপাহী বিদ্রোহের
উদ্দেশ্য কী? – ইংরেজ
শাসন উৎখাত করে দেশের স্বাধীনতা পুনরুদ্ধার।
‘সিপাহী বিদ্রোহ’ সংঘটিত হয়েছিল কবে? – ১৮৫৭ সালে।
সিপাহী বিদ্রোহের রক্তাক্ত স্মৃতি
বিজড়িত স্থান কোনটি? – ভিক্টোরিয়া
পার্ক (বর্তমান বাহাদুর শাহ পার্ক)।
সিপাহী বিদ্রোহের সময় ইংরেজ
প্রতিনিধিত্ব করেন কে? – লর্ড
ক্যানিং।
নীল বিদ্রোহ
নীলকর বলতে কাদের বুঝায়? – ইউরোপীয় (ব্রিটিশ)।
বাংলায় নীল চাষ চলে কত বছর ধরে? – ১০০ বছর।
নীল বিদ্রোহের অবসান ঘটে কবে? – ১৮৬০ সালে (১৮৫৯-৬০ সালের নীল বিদ্রোহের কারণে)।
নীলকরদের অত্যাচার ও নিপীড়ন সর্বোপরি
নীল বিদ্রোহের কাহিনীর উপর রচিত “নীল দর্পণ” নাটক রচয়িতা কে? – দীনবন্ধু মিত্র (১৮৬০ সালে)।
“নীল সাগর” এলাকাটি কোথায় অবস্থিত? – নীলফামারী জেলায়।
খেলাফত আন্দোলন
ব্রিটিশ বিরোধি সর্বপ্রথম
স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলন কোনটি? – খেলাফত
আন্দোলন।
খেলাফত আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন কারা? – মাওলানা মোহাম্মদ আলী, মাওলানা শওকত আলী এবং
মাওলানা আবুল কালাম আজাদ (’India wins
freedom’ গ্রন্থের রচয়িতা)।
খেলাফত আন্দোলনের সময়কাল কত? – ১৯২০ – ১৯২৪ সাল।
অসহযোগ আন্দোলন
অসহযোগ আন্দোলনের নেতা কে? – মহাত্মা গান্ধী।
ব্রিটিশ বণিকদের বিরুদ্ধে কোন চাকমা
জুমিয়া নেতা বিদ্রোহের পতাকা উড়িয়েছিলেন? – জুম্মা
খান।
উপমহাদেশে সশস্ত্র বিপ্লববাদী
আন্দোলনের সূত্রপাত ঘটে কখন? – ১৮৯৭
সালে ভারতে মহারাষ্ট্রে (প্লেগ দমন ও নির্যাতনের মধ্য দিয়ে)।
ব্রিটিশ শক্তি উৎখাতের লক্ষ্যে বাংলায়
সশস্ত্র বিপ্লব শুরু হয় কখন? – ১৯০৮
সালে, ইংরেজ ম্যাজিস্টেট কিংস ফোর্ড।
কত সালে মাস্টারদা সূর্যসেন চট্টগ্রাম
অস্ত্রাগার লুণ্ঠন করেন? – ১৯৩০
সালের ১৮ এপ্রিল।
ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনে মাস্টার দা
সূর্যসেনের গঠিত নারী বাহিনীর নেতৃত্বে ছিলেন কারা? – প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার, বীনা দাস, লীলা
রায় ও কল্পনা দত্ত প্রমুখ বীরাঙ্গনাগণ।
কংগ্রেস পরিত্যাগকারী ‘চিত্তরঞ্জন
দাস’ কর্তৃক গঠিত নতুন রাজনৈতিক দলের নাম কী ছিল? – স্বরাজ্য দল (১৯২৩ সালে গঠিত হয়)।
বাংলার সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানদের দাবির
প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করে হিন্দু-মুসলিম ঐক্য স্থাপনের সম্পাদিত চুক্তি ছিল কোনটি? – বেঙ্গল প্যাক্ট বা বাংলা চুক্তি (১৯২৩); চিত্তরঞ্জন
দাসের নেতৃত্বে সম্পাদিত।
ব্রিটিশ আইন অমান্য করে মহাত্মা
গান্ধী ভারতে ‘পূর্ণ স্বরাজ্য’ প্রতিষ্ঠার দাবীতে কোন আন্দোলন শুরু করে? – সত্যাগ্রহ আন্দোলন (১৯৩০ সালে)।
সংস্কার ও স্বাধিকার আন্দোলন
ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ কত
সালে প্রতিষ্ঠিত হয়? – ১৮০০
সালে।
সরকারি ভাষা হিসেবে ইংরেজির ব্যবহার
শুরু হয় কোন সন থেকে? – ১৮৩৫
সাল।
‘ব্রাহ্ম সমাজের’ প্রতিষ্ঠাতা কে? – রাজা রামমোহন রায়।
রামমোহন রায় কত সালে ‘ব্রাহ্মসমাজ’
প্রতিষ্ঠা করেন? – ১৮২৮
সালে। [সূত্র : মাধ্যমিক ইতিহাস]
ভারতের প্রথম আধুনিক পুরুষ বলা হয়
কাকে? – রাজা
রামমোহন রায়কে।
‘আত্মীয় সভা’ নামে একটি সমিতি
প্রতিষ্ঠা করেন কে? – রাজা
রামমোহন রায় (১৮২৫ সালে)।
কলকাতায় ‘বেদান্ত কলেজ’ প্রতিষ্ঠা
করেন কে? – রাজা
রামমোহন রায় (১৮২৫ সালে)।
সমাজ সংস্কারে রাজা রামমোহন রায়ের
উল্লেখযোগ্য অবদান কোন কোন ক্ষেত্রে? – কৌলিন্য
প্রথা উচ্ছেদকরণ, বাল্যবিবাহ,
বহুবিবাহ ও সতীদাহ প্রথা বাতিলকরণ।
রামমোহন রায়কে ‘রাজা’ উপাধিতে অলংকৃত
করেন কে? – দ্বিতীয়
আকবর (১৮৩০ সালে)।
সতীদাহ প্রথা বাতিল করা হয় কবে? – ১৮২৯ সালে।
সতীদাহ প্রথা বাতিলকরণে অগ্রণী ভূমিকা
পালন করেন কে? – ঈশ্বরচন্দ্র
বিদ্যাসাগর।
কার প্রচেষ্টায় বিধবা বিবাহ আইন
প্রবর্তিত হয়? – ঈশ্বরচন্দ্র
বিদ্যাসাগর (১৮৫৬ সালে)।
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কত সালে
প্রতিষ্ঠিত হয়? – ১৮৫৭
সালে।
’মুসলিম সাহিত্য সমাজ’ এর প্রতিষ্ঠাতা
কে? – নওয়াব
আবদুল লতিফ।
নওয়াব আবদুল লতিফ কবে, কোথায়
জন্মগ্রহণ করেন? – ১৮২৮
সালে, ফরিদপুরে।
’মোহামেডান লিটারেরী সোসাইটির’
প্রতিষ্ঠাতা কে? – নওয়াব
আবদুল লতিফ।
কত সালে ‘মোহামেডান লিটারেরী সোসাইটি’
প্রতিষ্ঠিত হয়? – ১৮৬৩
সালে।
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ’সংস্কৃত
কলেজের’ অধ্যক্ষ হন কবে? – ১৮৫১
সালে।
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কোন জেলায়
জন্মগ্রহণ করেন? – মেদিনীপুর
(পশ্চিমবঙ্গ)।
কোন কলেজকে প্রেসিডেন্সি কলেজে
রূপান্তরিত করা হয়? – হিন্দু
কলেজকে
আলীগড় আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা কে? – স্যার সৈয়দ আহমদ।
সর্বপ্রথম পাকিস্তান নামে একটি পৃথক
রাষ্ট্র গঠনের প্রস্তাব করেন কে? – চৌধুরী
রহমত আলী (১৯৩৩ সালে)।
মুসলমানদের প্রথম রাজনৈতিক
প্রতিষ্ঠানের নাম কী? – Central National Mohamedan Association
১৯৩৭ সালে প্রকাশিত মুসলমানদের বাংলা
মুখপত্রটির নাম কী? – দৈনিক
আজাদ।
মুসলমানদের পৃথম নির্বাচনের দাবি কোন
আইন দ্বারা স্বীকৃত হয়? – মর্লি
মিন্টো আইন (১৯০৯)।
কলকাতা হাইকোর্টের প্রথম মুসলিম
বিচারপতি কে ছিলেন? – সৈয়দ
মাহমুদ
ভারত উপমহাদেশের কোন মনীষী প্রথম
প্রিভি কাউন্সিল-এর সদস্য হন? – সৈয়দ
আমীর আলী।
‘The Spirite of Islam’ -গ্রন্থটির
রচয়িতা কে? – সৈয়দ
আমীর আলী (১৯০৯ – ১৯২৮)।
উপমহাদেশের প্রথম স্বাধীনতা সংগ্রাম
কখন সংঘটিত হয়? – ১৮৫৭
সালে (ইষ্ট ইন্ডিয়া কোং অবসান ঘটে)।
’ইন্ডিয়ান এসোসিয়েশনের’ প্রতিষ্ঠাতা কে? – সুরেন্দ্রনাথ ব্যানার্জি।
সর্বভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস কবে
প্রতিষ্ঠিত হয়? – ১৮৮৫
সালে।
সর্বভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের
প্রতিষ্ঠাতা কে? – এ্যালান
অক্টোভিয়ান হিউম (তিনি অবসর প্রাপ্ত ইংরেজ সিভিলিয়ন)।
কংগ্রেসের প্রথম অধিবেশনের সভাপতি
ছিলেন কে? – উমেশ
ব্যানার্জি।
বঙ্গভঙ্গ
বঙ্গভঙ্গ হয় কত সালে? – ১৯০৫ সালে।
বঙ্গভঙ্গ করেন কোন ইংরেজ শাসক? – লর্ড কার্জন।
বঙ্গভঙ্গ রদ হয় কত সালে? – ১৯১১ সালে।
বঙ্গভঙ্গের সময় ভারতের গভর্নর জেনারেল
কে ছিলেন? – লর্ড
ওয়েলেসলি।
বঙ্গবঙ্গ রদ করেন কোন ইংরেজ শাসক? – লর্ড হার্ডিঞ্জ।
‘পূর্ববঙ্গ ও আসাম’ নামক নতুন প্রদেশের
রাজধানী ও আইন সভা কোথায় প্রতিষ্ঠিত হয়? – ঢাকায়।
‘পূর্ববঙ্গ ও আসাম’ প্রদেশে কোন ধর্মীয়
সম্প্রদায় সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে? – মুসলমানরা।
বঙ্গভঙ্গ রদ অনুষ্ঠানে কে উপস্থিত
ছিলেন? – রাজা
পঞ্চম জর্জ।
বঙ্গভঙ্গ রদ অনুষ্ঠানে উপস্থিত হওয়ার
জন্য রাজা পঞ্চম জর্জের সম্মানে দিল্লীতে কী নির্মিত হয়? – গেটওয়ে অব ইন্ডিয়া।
কে বাংলার গ্রামে গ্রামে ঘুরে ‘পরো না
রেশমী চুড়ি বঙ্গনারী’ গান গেয়ে জনগণের মধ্যে স্বদেশী আন্দোলনের পক্ষে তীব্র আবেগ
সৃষ্টি করেন? – চারণ
কবি মুকুন্দ দাস (বরিশাল)।
বঙ্গভঙ্গের প্রতিবাদে ‘রাখী বন্ধন’
অনুষ্ঠান প্রচলন করেন কে? – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে স্বদেশী
আন্দোলনের সূত্রপাত ঘটে কখন? – ১৯০৮
সালে।
কোন আন্দোলনে অংশগ্রহণের মধ্যদিয়ে
উপমহাদেশের নারীরা প্রথম সক্রিয় রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করে? – স্বদেশী আন্দোলন।
বঙ্গভঙ্গকে কারা স্বাগত জানায়? – মুসলমানরা (মুসলিম লীগ)।
বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে কারা অবস্থান নেয়? – হিন্দুরা (কংগ্রেস)।
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত ‘আমার সোনার
বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি’ রবীন্দ্রনাথের এই গানটি কবিতা আকারে কখন রচিত হয়? – বঙ্গভঙ্গের সময় (১৯০৫)।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কোন ঘটনার প্রতিবাদে ইংরেজ সরকার প্রদত্ত ‘নাইট’
উপাধি ত্যাগ করেন? – জালিয়ানওয়ালাবাগ
হত্যাকাণ্ড (১৯১৩ সালে)।
কংগ্রেস ও নিখিল ভারত মুসলীম লীগের
(হিন্দু-মুসলিম) সম্প্রীতি চুক্তি হিসেবে খ্যাত কোনটি? – লক্ষ্মৌ চুক্তি (১৯১৬ সাল)।
অহিংসা ও অসহযোগ আন্দোলনের জনক কে? – মহাত্মা গান্ধী।
মহাত্মা গান্ধীর প্রকৃত নাম কী? – করমচাঁদ মোহনদাস গান্ধী।
মহাত্মা গান্ধী কবে ভারতের রাজনৈতিক
অঙ্গনে প্রবেশ করেন? – ১৯১৭
সালে।
অসহযোগ আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন কে? – মহাত্মা গান্ধী।
মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠা
মুসলিম লীগ কবে
প্রতিষ্ঠিত হয়? – ১৯০৬
সালে।
মুসলিম লীগের প্রতিষ্ঠাতা কে ছিলেন? – নবাব সলিমুল্লাহ।
মুসলিম লীগের প্রকৃত নাম কী ছিল? – নিখিল ভারত মুসলিম লীগ।
উপমহাদেশের ভবিষ্যত সংবিধানের খসড়া
তৈরির জন্যে কবে কোন কমিশন গঠিত হয়? – ১৯০৭
সালে, সাইমন কমিশন।
ব্রিটিশ পার্লামেন্টে ‘ভারত শাসন আইন’
কবে পাশ হয়? – ১৯৩৫
সালে।
ঋণ সালিসী আইন প্রবর্তন করেন কে? – এ. কে. ফজলুল হক।
ভারত উপমহাদেশে প্রথম নির্বাচন
অনুষ্ঠিত হয় কত সালে? – ১৯৩৭
সালে।
১৯৩৭ সালের নির্বাচনে কোন দল সরকার
গঠন করেন? – এ.
কে. ফজলুল হকের নেতৃত্বে কৃষক প্রজা পার্টি।
কৃষক প্রজা পার্টি গঠিত হয় কবে? – ১৯৩৭ সালে।
অবিভক্ত বাংলার প্রথম মুখ্যমন্ত্রী হন
কে? – এ
কে ফজলুল হক।
‘দ্বি-জাতি তত্ত্বের’ প্রবক্তা কে? – মোহাম্মাদ আলী জিন্নাহ।
‘দ্বি-জাতি তত্ত্ব’ কত সালে ঘোষণা করা
হয়? – ১৯৩৯
সালে।
‘লাহোর প্রস্তাব’ ঘোষণা করা হয় কত সালে? – ১৯৪০ সালের ২৩ মার্চ। (উত্থাপন করেন – এ কে ফজলুল
হক।)
‘লাহোর প্রস্তাব’ অধিবেশনের সভাপতি কে
ছিলেন? – মোহাম্মদ
আলী জিন্নাহ।
সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে কাকে ফাঁসী
দেওয়া হয়? – ক্ষুদিরামকে।
মাস্টারদা সূর্যসেন কত সালে চট্টগ্রাম
অস্ত্রাগার লুণ্ঠন করেন? – ১৮
এপ্রিল ১৯৩০ সালে।
বিপ্লবী ‘প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার’ কিসের
সাথে জড়িত ছিলেন? – ব্রিটিশ
বিরোধী আন্দোলনের সাথে (সূর্যসেনের সহকর্মী)।
কলিকাতায় সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা শুরু হয়
কবে? – প্রত্যক্ষ
সংগ্রাম দিবসে অর্থাৎ ১৬ আগস্ট ১৯৪৬ সালে।
ব্রিটিশ সরকার ভারতীয়দের নিকট শাসন
ক্ষমতা হস্তান্তরের জন্য লর্ড ওয়াভেলের স্থলে কাকে পাঠান? – লর্ড মাউন্ট ব্যাটেনকে। তিনিই ভারতে শেষ বড়লাট।
ব্রিটিশ ভারত বিভক্তির সময় বাংলার
প্রধানমন্ত্রী কে ছিলেন? – সোসেন
শহীদ সোহরাওয়ার্দী।
ভারত-পাকিস্তান বিভক্ত করে কোন কমিশন? – র্যাডক্লিফ কমিশন।
কত সালে ‘ভারত স্বাধীন আইন’ পাস করা
হয়? – ১৮
জুলাই ১৯৪৭ সালে।
স্বাধীন সার্বভৌম পাকিস্তান রাষ্ট্রের
জন্ম হয় কবে? – ১৪
আগস্ট, ১৯৪৭ সালে।
স্বাধীন সার্বভৌম ভারত রাষ্ট্রের জন্ম
হয় কবে? – ১৫
আগস্ট, ১৯৪৭ সালে।
ভারত-পাকিস্তান বিভক্তের সময় ব্রিটিশ
ভাইসরয় কে ছিলেন? – লর্ড
মাউন্ট ব্যাটেন।
১৪ আগস্ট ১৯৪৭ সালে পাকিস্তানের কাছে
ব্রিটিশরা কোথায় ক্ষমতা হস্তান্তর করে? – পাকিস্তানের
করাচীতে।
১৫ আগস্ট ১৯৪৭ সালে ভারতের কাছে
ব্রিটিশরা কোথায় ক্ষমতা হস্তান্তর করে? – ভারতের
দিল্লিতে।
ইংরেজদের অধীনে বাংলায় বিভিন্ন সংস্কার কার্যক্রম
সংস্কার |
সংস্কারক/শাসন |
সাল |
সতীদাহ প্রথার বিলোপ |
লর্ড বেন্টিঙ্ক |
১৮২৯ |
সাম্রাজ্যবাদী স্বত্ব
বিলোপ নীতি |
লর্ড ডালহৌসী |
১৮৫৩ |
সূর্যাস্ত আইন |
লর্ড কর্নওয়ালিস |
|
অধীনতামূলক মিত্রতা |
লর্ড ওয়েলেসলী |
|
পাঁচশালা বন্দোবস্ত |
ওয়ারেন হেস্টিংস |
|
চিরস্থায়ী ভূমি
ব্যবস্থা |
লর্ড কর্নওয়ালিস |
২২ মার্চ ১৭৯৩ |
ফারসির পরিবর্তে ইংরেজি
ভাষার প্রবর্তন |
লর্ড বেন্টিঙ্ক |
১৮৩৫ |
দ্বৈতশাসন |
লর্ড ক্লাইভ |
১৭৬৭ |
দ্বৈতশাসন বিলোপ |
ওয়ারেন হেস্টিংস |
১৭৭২ |
প্রথম রেল যোগাযোগ চালু |
লর্ড ডালহৌসী |
১৮৫৩ |
বিধবা বিবাহ আইন |
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
/ লর্ড বেন্টিঙ্ক |
১৮৫৬ |
বঙ্গভঙ্গ |
লর্ড কার্জন |
১৯০৫ |
বঙ্গভঙ্গ রদ |
লর্ড হার্ডিঞ্জ |
১৯১১ |
মন্টেগু চেমসকোর্ড
সংস্কার |
লর্ড চেমস ফোর্ড |
১৯১৯ |
ভারত শাসন আইন |
লর্ড উইলিংডন |
১৯৩৫ |
প্রথম আদমশুমারি |
লর্ড রিপন |
|
ইন্ডিয়ান কাউন্সিল
এ্যাক্ট |
লর্ড মিন্টো (২য়) |
১৮৬১ |
রাওলাট আইন |
চেমসফোর্ড |
১৯২০ |
ঠগী দমন |
লর্ড বেন্টিঙ্ক |
|
মর্লি মিন্টো সংস্কার |
লর্ড মিন্টো |
১৯০৯ |
ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন ও আন্দোলনকারী
আন্দোলন / বিদ্রোহ |
জনক / নেতৃত্বদানকারী |
অহিংসা ও অসযোগ আন্দোলন |
মহাত্মা গান্ধী |
ফকির আন্দোলন |
মজনু শাহ মাস্তানা, ভবানী পাঠক |
ফরায়েজী আন্দোলন |
হাজী শরীযতউল্লাহ |
নারিকেল বাড়িয়ায় বাঁশের
কেল্লা |
তিতুমীর |
খেলাফত আন্দোলন |
মওলানা মোহাম্মদ আলী, মওলানা শওকত আলী, মওলানা আবুল কালাম আজাদ |
ভারত ছাড় আন্দোলন |
মহাত্মা গান্ধী |
স্বরাজ্য দল গঠন |
চিত্তরঞ্জন দাস |
সত্যাগ্রহ আন্দোলন |
মহাত্মা গান্ধী |
আলীগড় আন্দোলন |
সৈয়দ আহমদ খান |
চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার
লুণ্ঠন |
মাস্টার দা সূর্যসেন |
তেভাগা আন্দোলন |
ইলা মিত্র |
বারাসত বিদ্রোহ |
দিগম্বর বিশ্বাস, বিষ্ণুচরণ বিশ্বাস |
সলঙ্গা বিদ্রোহ |
রামরতন মল্লিক |
বক্সারের যুদ্ধ |
মীর কাশিম |
সিপাহী বিদ্রোহ |
সিপাহী জনতা |
ব্রিটিশ গভর্নর, গভর্নর জেনারেল ও ভাইসরয় (১৭৫৭ – ১৯৪৭)
গভর্নর
উপমহাদেশের প্রথম গভর্নর
কে ছিলেন? – লর্ড
ক্লাইভ (সময়কাল ১৭৫৭ – ১৭৬০)।
উপমহাদেশের সর্বশেষ
(৬ষ্ঠ) গভর্নর কে ছিলেন? – লর্ড
ওয়ারেন হেস্টেংস (সময় কাল ১৭৭২ – ১৭৭৪)।
গর্ভনর জেনারেল
উপমহাদেশের প্রথম গভর্নর
জেনারেল কে ছিলেন? – লর্ড
ওয়ারেন হেস্টিংস (সময়কাল ১৭৭৪-১৭৮৫)।
উপমহাদেশের সর্বশেষ
(২০তম) গভর্নর জেনারেল কে ছিলেন? – লর্ড
স্ক্যানিং (সময়কাল ১৮৫৬ – ১৮৬২)।
ভাইসরয়
উপমহাদেশের প্রথম ভাইসরয়
কে ছিলেন? – লর্ড
স্ক্যানিং (সময়কাল ১৮৫৮ – ১৮৬২)।
উপমহাদেশের সর্বশেষ (২০তম) ভাইসরয় কে
ছিলেন? – লর্ড মাউন্ট বেটেন (সময়কাল ১৯৪৫ – ১৯৪৭)।
বাংলায় বিভিন্ন ব্রিটিশ শাসকদের অধীনে গৃহীত সংস্কার ও
পদক্ষেপ
সংস্কার ও পদক্ষেপ |
সময়কাল |
শাসক |
ভূ-সম্পত্তি বিষয়ক
সংস্কার |
লর্ড কার্জন |
|
ক্যাবিনেট মিশন |
লর্ড ওয়াভেল |
|
প্রথম আদমশুমারি, উপমহাদেশে পুলিশ ব্যবস্থা |
১৮৬১ |
লর্ড স্ক্যানিং |
সম্পূর্ণ স্বাধীনতার
জন্য কংগ্রেসের প্রস্তাব |
লর্ড আরউইন |
|
ক্রিপস মিশন, ভারত ছাড় আন্দোলন |
১৯৪২ |
লর্ড লিনলিথগো |
দ্বৈতশাসন ব্যবস্থা |
১৭৬৫ |
লর্ড ক্লাইভ |
ভারত শাসন আইন |
১৯৩৫ |
লর্ড উইলিংডন |
ইন্ডিয়ান কাউন্সিল
এ্যাক্ট |
লর্ড মাউন্টব্যাটেন |
|
ভারতীয় স্বাধীনতা আইন, ভারত বিভাগ |
১৯৪৫ |
লর্ড মাউন্টব্যাটেন |
মর্লি-মিন্টো সংস্কার |
১৯০৯ |
লর্ড মিন্টো (দ্বিতীয়) |
মন্টেগু-চেমসফোর্ড |
১৯১৯ |
লর্ড চেমসফোর্ড |
বঙ্গভঙ্গ |
১৯০৫ |
লর্ড হার্ডিঞ্জ
(দ্বিতীয়) |
চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত |
১৭৯৩ |
লর্ড কর্নওয়ালিস |
রাণী ভিক্টোরিয়া
ঘোষণাপত্র |
১৮৫৮ |
লর্ড স্ক্যানিং |
প্রথম গোলটেবিল বৈঠক |
১৯৩০ |
লর্ড উইলিংডেন |
রৌলাট আইন/অ্যাক্ট |
চেমসফোর্ড |
|
সতীদাহ প্রথা নিবারণ, ঠগী দমন |
১৮২৯ |
লর্ড উইলিয়াম বেন্টিঙ্ক |
সিপাহী বিদ্রোহ |
১৭৫৭ |
লর্ড স্ক্যানিং |
কোলকাতা থেকে দিল্লিতে
ভারতের রাজধানী স্থানান্তর |
লর্ড হার্ডিঞ্জ
(দ্বিতীয়) |
মধ্য ও আধুনিক যুগের রাজ ও রাজধানী
যুগ |
শাসন কাল |
রাজা / রাজধানী |
গুপ্তবংশ |
৪র্থ শতাব্দী থেকে |
প্রথম চন্দ্রগুপ্ত, সমুদ্রগুপ্ত এর রাজধানী- |
পাল বংশ |
৭৫০ – ১১৫০ খ্রি. |
রাজা-গোপাল, ধর্মপাল এর রাজধানী-পাহাড়পুর, সোমপুর |
সেন বংশ |
১০৯৫ – ১২৮০ খ্রি. |
রাজা-বিজয় সেন ও লক্ষণ
সেন এর রাজধানী-নদীয়া বিক্রমপুর |
তুর্কী বংশ |
১২০৪ – ১৩২৪ খ্রি. |
১ম মুসলিম শাসক-বখতিয়ার
খিলজি এর রাজধানী-নদীয়া |
স্বাধীন সুলতানী |
১৩৩৮ – ১৫৩৮ খ্রি. |
রাজধানী – গৌড়
(শাসুদ্দীন ইলিয়াস শাহ), সোনারগাঁ (ফখরুদ্দীন মোবারক শাহ) |
মোগল আমল |
১৫৭৬ – ১৭৫৭ খ্রি. |
মোগল সম্রাটগণ, রাজধানী রাজমহল (১৫৭৫), ঢাকা (১৬১০), মুর্শিদাবাদ (১৭০৪) |
ইংরেজি আমল |
১৭৫৭ – ১৯৪৭ খ্রি. |
ইংরেজ গভর্নর ও
ভাইসরয়গণ, রাজধানী কলকাতা (১৭৬৪), ঢাকা (১৯০৫), কলকাতা (১৯১১) |
আধুনিক যুগ |
১৯৪৭ – বর্তমান |
ঢাকা (১৯৪৭), ঢাকা (১৯৭১) |
কোন মন্তব্য নেই